বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৭, ২০২৫, ১০:৫৬ এএম

পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নিল আ.লীগের নেতাকর্মীরা

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৭, ২০২৫, ১০:৫৬ এএম

পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নিল আ.লীগের নেতাকর্মীরা

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানা পুলিশের কাছ থেকে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা একাধিক মামলার আসামি নাজমুল আলম মুন্নাকে ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টার দিকে পৌর সদরের ফকিরপাড়া এলাকার একটি বিয়ে বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গাড়িতে ওঠানোর সময় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পুলিশকে হেনস্তা করে। তবে আসামি ছিনিয়ে নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন পাকুন্দিয়া থানার  ওসি শাখাওয়াত হোসেন।

পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়া ছাত্রলীগ নেতা নাজমুল আলম মুন্না পাকুন্দিয়া কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। 

প্রত্যক্ষদর্শী বিএনপির সমর্থক আমির উদ্দিন জানান, এখানে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। হঠাৎ চিৎকার শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে শুনি মুন্নাকে স্থানীয় আওয়ামী লীগের লোকজন পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।

জানা গেছে, পাকুন্দিয়া কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল আলম মুন্না পৌর সদরের ফকিরপাড়া এলাকার একটি বিয়ে বাড়িতে দাওয়াত খেতে আসেন। এমন তথ্যে পাকুন্দিয়া থানা পুলিশ থাকে গ্রেপ্তার করার জন্য ওই স্থানে উপস্থিত হয়। তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গাড়িতে ওঠানোর সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা থেকে ছিনিয়ে নেয়। 

উল্লেখ্য, এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার দিকে পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুজ্জামান বাবুকে বাহাদিয়া গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসার সময় তার চিৎকারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের লোকজন পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নেয়। পরে ওই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ২১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত পরিচয় ৪০-৫০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে। চেয়ারম্যান বাবু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দুই মামলার আসামি।

পাকুন্দিয়া থানার ওসি শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ছাত্রলীগ নেতা ওই বাড়িতে অবস্থা করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে পুলিশ গিয়ে তাকে পায়নি। আসামি ছিনতায়ের ঘটনা ঘটেনি।

আরবি/এস

Link copied!