বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৯, ২০২৫, ০৯:০১ এএম

টাঙ্গাইলে যৌথবাহিনীর অভিযানে সাবেক এমপির বাসা দখলমুক্ত

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৯, ২০২৫, ০৯:০১ এএম

টাঙ্গাইলে যৌথবাহিনীর অভিযানে সাবেক এমপির বাসা দখলমুক্ত

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

যৌথবাহিনীর অভিযানে অবশেষে টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ে মানসিক ভারসাম্যহীনদের দিয়ে দখল হওয়া  সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম জোয়াহেরের বাড়ি দখলমুক্ত করা হয়েছে।

শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের ছোট কালিবাড়ীতে অবস্থিত  ছয়তলা বিশিষ্ট ভবনটি দখলমুক্ত করা হয়। সদর উপজেলা সহকারী কমিমনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুহুল আমিন শরিফের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এর আগে শনিবার সকালে ছাত্র প্রতিনিধি ও সমন্বয়ক পরিচয়ে মারইয়াম মুকাদ্দাস মিস্টি জোয়াহেরুল ইসলামের বাসার তালা ভেঙে প্রায় ২০ জন পাগল নিয়ে ভবনে প্রবেশ করেন। এতে জেলা জুড়ে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এতে নড়চড়ে বসে প্রশাসন।

জোয়াহেরুল ইসলামের স্ত্রী রউশন আরা বলেন, আমাদের কাছে প্রথমে মিষ্টি ১০ কোটি টাকা চাঁদা চেয়েছিলো। সেই টাকা না দেয়ায় তারা বাড়ি জবরদখল করেছে। আমি এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করবো।

তিনি আরো বলেন, বাড়িটি আমার নামে, আমার স্বামীর নামে নয়। আমি এ ঘটনায় সঠিক বিচারের দাবি করছি।

সদর উপজেলা সহকারী কমিমনার (ভূমি) রুহুল আমিন শরিফ বলেন, ১৭ জন মানসিক ভারসাম্যহীনদের উদ্ধার করা হয়। তাদের (ভারসাম্যহীনদের) সার্বিক সহযোগীতা করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ৬ ফেব্রুয়ারি বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলামের (ভিপি জোয়াহের) বাসায় ডুকে লুটপাট ও ভাংচুর চালায়। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জোয়াহেরুল ইসলাম (ভিপি জোয়াহের) স্বপরিবারে আত্মগোপনে রয়েছেন।

এর আগেও মিস্টির নেতৃত্বে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক, সাধারণ সম্পাদক জোয়াহেরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক মেয়র জামিলুর রহমান মিরনের বাসা ভাংচুর করা হয়।

আরবি/জেডআর

Link copied!