বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ১৪, ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম

প্রবাসে পাঠানোর অর্থ-পাসপোর্ট ফেরত চাওয়ায় মারধর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ১৪, ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম

প্রবাসে পাঠানোর অর্থ-পাসপোর্ট ফেরত চাওয়ায় মারধর

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

একমাত্র ছেলেকে প্রবাসে পাঠানোর জন্য ভিটেবাড়ি বিক্রি করে সাড়ে ৪ লাখ টাকা দেয় আপন বোন ও ভাগিনা কে। ৬ থেকে ৭ মাস নানা পায়তারা করে দুবাইয়ের ভিসা দেয়নি। পাসপোর্ট ও ফেরত দিচ্ছে না। পাসপোর্ট ও টাকা ফেরত চাওয়ায় মারধরের অভিযোগ উঠেছে।

বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। আহত কবির হোসেনকে তার স্বজনরা জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসেন। কবির হোসেন ওই গ্রামের মৃত জিতু মিয়ার ছেলে। রাতে কবির হোসেনের স্ত্রী পারভীন আক্তার বাদী হয়ে হামলাকারী সুমন মিয়া ওরফে আরমান, আরমানের ভাবি খাদিজা আক্তার ও মা মনোয়ারা বেগম কে অভিযুক্ত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

পারভীন আক্তার জানান, আমার ছেলে ইমন কে দুবাই পাঠানোর জন্য কয়েক দফায় মোট ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা দুবাই প্রবাসী ভাগিনা জনি কে দেয়। দুবাইয়ের একটি কোম্পানির অধীনে পাঠানোর কথা ছিল। সেই মোতাবেক মেডিকেল ও ফিঙ্গার দেওয়ার জন্য ঢাকা ট্রাভেল এজেন্সিতে যায়। তারপরও তারা বিদেশে পাঠাতে পারেনি। এরকমভাবে ছয় সাত মাস ধরে বিদেশে পাঠানোর নামে হয়রানি করছে। পরে আমরা জানতে পারি দুবাইয়ের ভিসা  বন্ধ রয়েছে।

আমাদের টাকা দিয়ে জনি তার ছোট ভাই  সুমনকে রোমানিয়া পাঠাচ্ছে। আহত কবির হোসেন বলেন, সাড়ে ৪ লাখ টাকার মধ্যে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ফেরত পেয়েছি। বাকি টাকা ফেরত চাওয়ায় বোন, ভাগিনা ও ভাগিনার স্ত্রী মারধর করেছে।

কবির হোসেনের মা সাজেদা বেগম বলেন, আমার ছেলে মাদক সেবন করে, বাড়িতে অত্যাচার করে। ভিটেবাড়ি বিক্রির ১৩/১৪ লাখ টাকা থেকে বিদেশে যাওয়ার জন্য যেই টাকা দিয়েছিল ধাপে ধাপে পুরো টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ মেম্বারের ছেলের মাধ্যমে বাকি ১ লাখ ২০ হাজার টাকাও পরিশোধ করা হয়েছে। 

এ বিষয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোঃ মোজাফফর হোসেন জানান, অভিযোগের তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরবি/জেডআর

Link copied!