আমরা চেষ্টা করছি রোজার সময় যাতে কোনো রকমভাবে দাম না বাড়ে। মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনার জন্য আমাদের উদ্দেশ্য রয়েছে। এক পার্সেন্ট কমেছে। যাতে ধারাবাহিকভাবে কমে আসে। বাজেট দেওয়ার সময় এটা যাতে রিজনেবল অবস্থায় আছে। কারণ এটা আমাদের একটা চ্যালেঞ্জ। রোজার পর মূল্যস্ফীতি ৭/৮ শতাংশে নামিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমাদের কাছে আশ্বস্ত করার খবর হলো আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি রোজার সময় যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো আছে সেটা এনসিওর করতে। সেজন্য আমরা নিরলসভাবে চাল, ডাল, চিনির সরবরাহ নিশ্চিত করছি। এখন তো চিনির দাম অনেকটাই রিজনেবল অবস্থায় এসেছে। আমরা চেষ্টা করছি বাকিগুলো যাতে রিজনেবল দামে আসে। প্রথমত, সরবরাহটা নিশ্চিত করা। সরবরাহ নিশ্চিত করলেও অনেক সময় সঠিক দামে ভোক্তারা পায় না। এখানে আবার মার্কেট ডায়নামিকস আছে।
তিনি বলেন, আমি কয়েকদিন আগে বলেছি, মজুত যারা করবে তাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান। দরকার হলে সেটা আমরা রিপিট করব। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ছাড়া অন্যান্য যে এজেন্সি আছে... সয়াবিন গুদামে, বেসমেন্ট রেখে দিয়েছে কি না! কিছুটা তারতম্য হতে পারে, কিন্তু একটা ক্রাইসিস হয়ে যাবে সেটা হওয়ার কথা নয়।
উপদেষ্টা বলেন, মূল্যস্ফীতি হলেই জীবন-যাপনের মান কমে হয়। এবার বড় একটি (পণ্যের) অংশ আমাদের আমদানি করতে হয়েছে। এটা আমাদের বৈদেশিক রিজার্ভের ওপর প্রভাব ফেলেছে।
আপনার মতামত লিখুন :