মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ইউনিলিভারের সদর দফতরে সফর করলেন ব্রিটিশ বাণিজ্য দূত ও হাইকমিশনার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৩, ২০২৫, ০৬:০১ পিএম

ইউনিলিভারের সদর দফতরে সফর করলেন ব্রিটিশ বাণিজ্য দূত ও হাইকমিশনার

ছবি: সংগৃহীত

ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল)-এর কর্পোরেট সদর দফতরে সফর করেছেন যুক্তরাজ্য সরকারের বাংলাদেশ বিষয়ক বাণিজ্য দূত বারোনেস রোজি উইন্টারটন, ডিবিই, এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার স্যারাহ কুক।

রোববার (১৩ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত এ সফরে তারা ইউনিলিভার বাংলাদেশের বিভিন্ন টেকসই উদ্যোগ ঘুরে দেখেন এবং কর্পোরেট নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

এ সময় বারোনেস রোজি উইন্টারটন বলেন, ‘ইউনিলিভার বাংলাদেশের গল্প শুধুই বাণিজ্যের নয়—এটি পারস্পরিক সমৃদ্ধি ও দায়িত্বশীল ব্যবসার এক অনন্য উদাহরণ।’

ব্রিটিশ হাইকমিশনার স্যারাহ কুক বলেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন যাত্রায় ইউনিলিভারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এমন কর্পোরেট নেতৃত্ব আজকের বিশ্বে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।’

সফরকালে ইউনিলিভারের বিভিন্ন টেকসই উদ্যোগ—যেমন জলবায়ু সহনশীলতা, প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং নারীর ক্ষমতায়ন—উপস্থাপন করা হয়। প্রতিষ্ঠানটির মূল দর্শন “বাংলাদেশের মঙ্গলেই ইউনিলিভারের মঙ্গল”—এই দর্শনের ভিত্তিতেই এসব কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে।

ইউনিলিভার বাংলাদেশের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক শামীমা আখতার বলেন, ‘আমরা আমাদের ঐতিহ্যে গর্বিত, আমাদের উদ্দেশ্যে দৃঢ়, এবং বাংলাদেশের মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যেতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

সফরের সময় অতিথিদের স্বাগত জানান ইউনিলিভার বাংলাদেশের সিনিয়র নির্বাহী নেতৃবৃন্দ। উপস্থিত ছিলেন চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার ও ফাইন্যান্স ডিরেক্টর জিনিয়া হক, মানবসম্পদ পরিচালক সৈয়দা দুর্দানা কবীর, কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস ও কমিউনিকেশনস পরিচালক শামীমা আখতার এবং আইন বিষয়ক পরিচালক ও কোম্পানি সেক্রেটারি রাশেদুল কাইয়ুম।

এই সফরের মাধ্যমে ইউনিলিভার বাংলাদেশের ছয় দশকের সাফল্য, দেশের অর্থনীতিতে অবদান এবং টেকসই ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরা হয়। পাশাপাশি, এটি ইউনিলিভারের প্রতি আন্তর্জাতিক আস্থা ও বাংলাদেশের উন্নয়ন অভিযাত্রায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের একটি উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের কালুরঘাটে একটি সাবান কারখানা দিয়ে যাত্রা শুরু করে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি দেশের ৯০ শতাংশেরও বেশি পরিবারের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। ইউনিলিভারের ২৫টি ব্র্যান্ডের মধ্যে ৯৬ শতাংশই স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয়। সরকার ৩৯.২৫ শতাংশ শেয়ারধারী হিসেবে ইউনিলিভারের সঙ্গে একটি গঠনমূলক অংশীদারিত্ব বজায় রেখেছে।

আরবি/একে

Link copied!