সিঙ্গাপুরে বসবাসকারী সামিট গ্রুপের চেয়াম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান আগেই বাংলাদেশের নাগিরিকত্ব ত্যাগ করেছিলেন। কারণ, সিঙ্গাপুর কখনো কাউকে দ্বৈত নাগরিত্ব রাখার সুযোগ দেয় না। তাই আজিজ খানকে বাংলাদেশের নাগরিত্ব ত্যাগ করতে হয়েছে। সিঙ্গাপুরের এখন স্থায়ী হলেও ১৯৮৮ সাল থেকে তিনি সেখানে বাস করছেন। সেখানেই সামটি গ্রুপের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তন করেন তিনি।
সাত বছর ধরেই দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় আছেন সামিট গ্রুপের চেয়াম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে।
তার সম্পর্কে আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. তারভীর আহমেদ বলেন, ‘সিঙ্গাপুরের আইনে যদি দ্বৈত নাগরিকত্ব রাখার সুযোগ না থাকে সেক্ষেত্রে আগে তাকে বাংলাদেশের পাসপোর্ট হস্তান্তর করতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি অনুমোদন নিতে হবে যে তিনি সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব নেবেন এবং তিনি আর বাংলাদেশের নাগরিক নন।’
আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তনের পরে সামিট পাওয়ারের এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের চুক্তি বাতিল করা হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিটের ১৫টি বিদ্যুৎেকেন্দ্রের মধ্যে ৫টির উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। যার কারণে আর্থিকভাবে চরম দৈন্যতার দিকে যাচ্ছে কোম্পানিটি।
আপনার মতামত লিখুন :