বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বুটেক্স প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৫, ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম

banner

বুটেক্সের নতুন ক্যান্টিন উদ্বোধন

বুটেক্স প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৫, ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম

বুটেক্সের নতুন ক্যান্টিন উদ্বোধন

প্রধান অতিথি উপাচার্য ড. মো: জুলহাস উদ্দিনকে অনুষ্ঠানে স্বাগত জানানো হয় ছবি : রূপালী বাংলাদেশ

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স)‍‍ নবনির্মিত ক্যান্টিন উদ্বোধন হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. জুলহাস উদ্দিন ফিতা কেটে ক্যান্টিন উদ্বোধন করেন। 

নতুন এ ক্যান্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের পাশে অবস্থিত।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. রাশেদা বেগম দিনা, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রিয়াজুল ইসলাম ও প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর অধ্যাপক ড. শেখ মো. মামুন কবীর।

এ সময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।  

নতুন এ ক্যান্টিনে রয়েছে, আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন রান্নাঘর, প্রশস্ত বসার জায়গা এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহের নিশ্চয়তা। একসাথে ১২০ জন শিক্ষার্থী সেখানে বসে খেতে পারবেন। ক্যান্টিনের মেনুতে স্থানীয় ও ফাস্টফুডধর্মী বিভিন্ন খাবার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। 

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপাচার্য ড. মো. জুলহাস উদ্দিন বলেন, ‌‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বহু বছর পর একটি পূর্ণাঙ্গ ক্যান্টিন পেয়ে আমি আনন্দিত। ইউজিসির অর্থায়ন, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের তত্ত্বাবধানে এ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ভবিষ্যতে ক্যান্টিনের আশপাশে শেড নির্মাণের মাধ্যমে এর পরিধি বাড়ানো হবে। আশা করছি, শিক্ষার্থীরা এখান থেকে মানসম্মত সেবা পাবে। এটি তাদের সামগ্রিক কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।’

ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্টিন শিক্ষার্থীদের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত একটি স্থান। এতদিন পূর্ণাঙ্গ ক্যান্টিনের অভাবে আমরা একটি বড় ঘাটতি অনুভব করছিলাম। অবশেষে বর্তমান প্রশাসনের উদ্যোগে সেই অভাব পূরণ হলো।  নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্যের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে এ ক্যান্টিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’ 

তবে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্যান্টিন নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মেহেদি হাসান হিমেল বলেন, ‘শুরুর দিকে সাধারণত সব ক্যাটারিং সার্ভিসই ভালো থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সার্ভিসের মান ধরে রাখতে পারবে কি না, সেটাই দেখার বিষয়। তা ছাড়া খাবারের দাম কিছুটা বেশি মনে হয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্টিন হিসেবে মূল্য আরও সহনীয় করা প্রয়োজন।’ 

উল্লেখ্য, ক্যান্টিনটি একাডেমিক কার্যদিবসে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।

আরবি/আবু

Link copied!