বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চুয়েট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ২২, ২০২৫, ১০:৩৮ পিএম

চাকরিতে বৈষম্যের প্রতিবাদে চুয়েটে বিক্ষোভ

চুয়েট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ২২, ২০২৫, ১০:৩৮ পিএম

চাকরিতে বৈষম্যের প্রতিবাদে চুয়েটে বিক্ষোভ

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

প্রকৌশল পেশায় বিএসসি ডিগ্রিধারীদের প্রতি দীর্ঘদিনের বৈষম্য নিরসন ও তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) শিক্ষার্থীরা। 

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকেল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।

বিক্ষোভে উত্থাপন করা তিন দফা দাবি হলো, সহকারী প্রকৌশলী বা সমমান পদে নবম গ্রেডে প্রবেশের জন্য সবার জন্য লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তীর্ণ হওয়া বাধ্যতামূলক করা এবং বিএসসি ডিগ্রি সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্যই সেই পদ সংরক্ষিত রাখা। 

দশম গ্রেডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদটি সবার জন্য উন্মুক্ত রাখা। প্রকৌশলী পদবির ব্যবহার শুধু বিএসসি ডিগ্রিধারীদের জন্য নির্ধারণ করে আইন প্রণয়ন ও গেজেট প্রকাশ।

বর্তমানে দশম গ্রেডে শুধুমাত্র ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীরাই আবেদন করতে পারেন এবং তারা পরবর্তীকালে পদোন্নতির মাধ্যমে সরাসরি নবম গ্রেডে সহকারী প্রকৌশলী পদে আসতে পারেন।

অন্যদিকে, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের বিসিএসের মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে নবম গ্রেডে প্রবেশ করতে হয়, যা শিক্ষার্থীদের মতে একটি গুরুতর বৈষম্য।

‘প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন’ ব্যানারে সারা দেশের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।

তাদের দাবি, বিদ্যমান নিয়মে প্রকৌশল চাকরিতে প্রবেশে বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা ন্যায্যতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীরা বাড়তি সুযোগ পাচ্ছেন। এতে প্রকৌশল শিক্ষার মান অবমূল্যায়িত হচ্ছে এবং মেধাবীদের যথাযথ মূল্যায়ন হচ্ছে না।

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সরকারি চাকরির দশম গ্রেডে একচেটিয়াভাবে ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ দেওয়া হয়। নবম গ্রেডে পদোন্নতিতে ৩৩.৩ শতাংশ কোটা নির্ধারিত রয়েছে, যা বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করারও চাপ রয়েছে। এই পরিস্থিতিকে মেধাবীদের প্রতি চরম অবিচার বলে উল্লেখ করেছেন তাঁরা।

চুয়েটের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মিরাজুল ইসলাম মিরাজ বলেন, ‘বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার হয়েও আমরা দশম গ্রেডে আবেদন করতে পারি না। অথচ যাঁদের সেই যোগ্যতাই নেই, তাঁরা পদোন্নতি পেয়ে নবম গ্রেডে উঠে আসছেন। তাই আজ আমরা নিজেদের প্রাপ্য অধিকার আদায়ে রাস্তায় নেমেছি।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!