বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৪, ২০২৫, ০৩:০৭ পিএম

পদত্যাগ করিনি: দাবি কুয়েটের সহ-উপাচার্যের   

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৪, ২০২৫, ০৩:০৭ পিএম

পদত্যাগ করিনি: দাবি কুয়েটের সহ-উপাচার্যের   

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সহ-উপাচার্য অধ্যাপক শেখ শরীফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সহ-উপাচার্য অধ্যাপক শেখ শরীফুল আলম জানান, তিনি পদত্যাগ করেননি। বরং তাকে অব্যাহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে এবং একটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে তিনি শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে চিঠি দিয়েছেন।

বিভিন্ন গণমাধ্যমে কুয়েটের উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর অধ্যাপক শরীফুল বলেন, আমি পদত্যাগ করিনি এবং পদত্যাগের কোনো চিঠিও দেইনি।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, কুয়েটের উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। যদিও সকালে তিনি তাদের পদত্যাগপত্র গৃহীত হওয়ার প্রক্রিয়া চলমান আছে বলে জানান।

অধ্যাপক শরীফুল বলেন, গণমাধ্যমে দেখছি আমাকে ও উপাচার্যকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এবং অধ্যাপক হারুন অর রশিদকে ভারপ্রাপ্ত ভিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তবে আমি এ বিষয়ে কোনো অফিসিয়াল মেইল পাইনি।

তিনি আরও জানান, শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ না থাকায় তিনি ইউজিসির একজন সদস্যের মাধ্যমে উপদেষ্টার কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন। সেখানে তিনি দাবি করেছেন, পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে বিরত থেকে নিরপেক্ষ তদন্তের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

চিঠিতে অধ্যাপক শরীফুল উল্লেখ করেন, ২০২৩ সালের ৪ ডিসেম্বর তিনি সহ-উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নেন। তবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে উপাচার্য তার সঙ্গে প্রশাসনিক ও আর্থিক কাজে কোনো সহযোগিতা করেননি। এমনকি ২০২৪ সালের ১১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের জরুরি সভায় সহ-উপাচার্যের সীমিত প্রশাসনিক ও আর্থিক ক্ষমতাসংক্রান্ত নীতিমালা বাতিল করা হয়, যার ফলে তিনি কোনো প্রশাসনিক বা আর্থিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেননি।

তিনি চিঠিতে আরও লেখেন, আমি এখনো জানি না আমার কী অপরাধ, এবং আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের কোনো সুযোগও দেওয়া হয়নি, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। কোনো অপরাধ ছাড়াই অব্যাহতির সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে তা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভুল বার্তা দেবে। 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!