রাজশাহী কলেজের প্রশাসনিক ভবনের ডিজিটাল স্ক্রলিং বোর্ডে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের বার্তা প্রচারের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্তে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ।
রোববার (১০ নভেম্বর) বিকেলে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আবারও আসবে ভয়ংকর রূপে, সাবধান’ লেখাটি ভেসে ওঠে কলেজের ডিজিটাল বোর্ডে। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনা শুরু হলে কলেজ কর্তৃপক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে।
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিনকে তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে। অন্য সদস্যরা হলেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. জহিরুল ইসলাম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক বারিক মৃধা ও আইসিটি বিভাগের প্রভাষক আর এম ইমতিয়াজ আলম।
রাজশাহীর কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মু. যহুর আলী বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা একটি তদন্ত কমিটি গঠিন করেছি। যে নাম ওই বোর্ডে দেখা গেছে, সেই নামের একটি ফেসবুক আইডিও আমরা পেয়েছি। তবে তার পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। কমিটিকে সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী মাসুদ বলেন, ‘গতকাল রাতে রাজশাহী কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি জিডি করেছে। সেটি গ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে এটির তদন্ত চলছে।’
আপনার মতামত লিখুন :