জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের নির্মাণকাজ সেনাবাহিনী বুঝে নেওয়ার আগ পর্যন্ত শাটডাউন কর্মসূচী অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা ৭০% আবাসন চেয়ে প্রশাসন থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য চান
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এসময় লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, গত ১৫ জানুয়ারি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের মিটিংয়ে ৩টি দফার অন্যতম তৃতীয় দফা "আবাসন ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ৭০% আবাসন ভাতার ব্যবস্থা" বিষয়ে কোনো আলোচনা করা হয়নি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আগামী রবিবারের মধ্যে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
শিক্ষার্থীরা আরও জানান, শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা (মেডিকেল সেন্টার, উন্মুক্ত লাইব্রেরি এবং সেন্টার লাইব্রেরি), ব্যাংক এবং বিসিএস পরীক্ষার সার্কুলার বিবেচনায় রেখে ২০১৯-২০ সেশনের (১৫তম ব্যাচ) সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা ও রেজাল্ট প্রকাশের কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট বিভাগে চলবে। এছাড়াও, শুধুমাত্র ২০১৯-২০ সেশনের (১৫তম ব্যাচ) ক্ষেত্রে অনলাইনে ক্লাস চলমান থাকবে জরুরি পরিস্থিতি বিবেচনায়।
আরও পড়ুন: জাবিতে `অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সফটওয়্যারের ব্যবহার` কর্মশালা অনুষ্ঠিত
এদিকে আজ দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড-এর একটি প্রতিনিধিদল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ক্যাম্পাস, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের চলমান প্রকল্পের অগ্রগতি (ড্রোন স্ন্যাপসহ) এবং বাণী ভবন ও হাবিবুর রহমান হল স্টিল স্ট্রাকচারের নির্মাণ কাজের বিষয়ে সরেজমিনে পরিদর্শনে যান।
আপনার মতামত লিখুন :