মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৮, ২০২৫, ০৮:৩৫ এএম

নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে নগরবাসী, ফাঁকা হচ্ছে ঢাকা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৮, ২০২৫, ০৮:৩৫ এএম

নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে নগরবাসী, ফাঁকা হচ্ছে ঢাকা

ছবি: সংগৃহীত

পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন নগরবাসী। এতে রাজধানীর রেলওয়ে স্টেশন ও বিভিন্ন বাস কাউন্টারগুলোতে বেড়েছে ঘরমুখো মানুষের চাপ।

গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন ও ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রীর চাপ না থাকলেও বিকেল গড়াতেই ভিড় বাড়তে থাকে যাত্রীদের। এ ছাড়া গাবতলী, মাজার রোড এবং সায়েদাবাদ বাস কাউন্টারগুলোতে যাত্রীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

এদিন সকালে কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে যাত্রীদের চাপ নেই বললেই চলে। ঈদ উপলক্ষে যাত্রীদের বাড়তি কোনো ভিড় নেই। নির্ধারিত সময়ে সব ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছে। যাত্রীরাও তাদের নির্ধারিত আসনে কোনো ঝামেলা ছাড়াই উঠতে পারছেন। ঈদ উপলক্ষে টিকিটবিহীন যাত্রী ঠেকাতে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।

তিন স্তরের টিকিট চেকিং ব্যবস্থার কারণে টিকিট থাকা রেলের যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্যে গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে গেছেন। বাইরে বাঁশের বেষ্টনী থাকায় কমলাপুর রেলস্টেশনে টিকিটবিহীন যাত্রীরা প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করতে পারেননি।

ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ঈদযাত্রায় ক্রমেই যাত্রীদের চাপ বাড়ছে। যদিও টিকিটবিহীন যাত্রীদের ঠেকাতে নানা উদ্যোগ নেওয়ায় রেলযাত্রা স্বাচ্ছন্দ্যের হয়েছে। ট্রেনগুলোও সময়মতো ছাড়ছে। এবার ঈদযাত্রায় কোনো ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না যাত্রীদের। এদিকে, গাবতলী, মাজার রোড ও সায়েদাবাদে বাস কাউন্টারগুলোতে গতকাল বিকাল থেকেই ভিড় বাড়তে থাকে।

গাবতলীতে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মূল সড়কের একপাশ দখল করে উত্তরবঙ্গমুখী দূরপাল্লার বাসগুলোকে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। গাবতলী বালুর মাঠ এলাকায় বাস কাউন্টারের সামনে কথা হয় বেসরকারি চাকরিজীবী আসাদুর রহমানের সঙ্গে। তার গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গিতে।

আসাদ বলেন, গতকাল অফিস করার বাধ্যবাধকতা ছিল। তবে আমরা সকালে অফিসে এসে আঙুলের ছাপ দিয়েই বাড়ির উদ্দেশে রওনা করেছি। কারণ বেলা ১২টার বাসের টিকিট করা ছিল। সরকারি অফিসগুলোও দুপুরের মধ্যে ফাঁকা হতে শুরু করে।

আরবি/এসআর

Link copied!