বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৬, ২০২৫, ০৬:০৩ পিএম

রমজানের শুরুতেই ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৬, ২০২৫, ০৬:০৩ পিএম

রমজানের শুরুতেই ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়

ছবি: সংগৃহীত

রমজানের চতুর্থ দিন থেকেই শুরু হয়ে গেছে ঈদের কেনাকাটার ব্যস্ততা। সন্ধ্যা নামতেই জমে উঠছে রাজধানীর বিভিন্ন স্ট্রিট মার্কেট থেকে শুরু করে নামীদামি শপিংমলগুলো। রোজা রেখে শপিংয়ের কষ্ট এড়াতে অনেকেই আগেভাগে ঈদের পোশাক কিনতে আসছেন। কেউ এসেছেন শুধু ঘুরতে, কেউবা দাম-দর যাচাই করতে। আবার অনেকে বাজেটের মধ্যে পছন্দের পোশাক কিনতে পেরে খুশি।

ঈদ মানেই নতুন পোশাক আর কেনাকাটার ধুম। রাজধানীর ব্যস্ততম বাজার নিউমার্কেট, গাউছিয়া, চাঁদনী চক, ইস্টার্ন মল্লিকা কমপ্লেক্স, সুবাস্তু, ধানমন্ডি হকার্স মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড ও আশপাশের এলাকাগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।

এ বছর মার্কেটগুলোর ফ্যাশন হাউজগুলো বাহারি পোশাকে সাজিয়েছে তাদের স্টল। পাঞ্জাবি, ফতুয়া, শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, শার্ট, প্যান্ট, টি-শার্ট ও শিশুদের পোশাকে আনা হয়েছে নতুনত্ব।

ফ্যাশন সচেতন তরুণ-তরুণীদের জন্য নিউমার্কেট অন্যতম আকর্ষণ। তুলনামূলক কম দামে ব্যতিক্রমী পোশাক কেনার জন্য শিক্ষার্থীরা এখানে ভিড় করছেন। অনেকেই এসেছেন পরিবারের সদস্যদের জন্য কেনাকাটা করতে।

নুরজাহান মার্কেটের এক বিক্রেতা জানান, ‘ঈদের এখনও ২৫ দিন বাকি, তবে বেচাকেনা পুরোদমে শুরু হয়ে গেছে। রোজা শুরুর পর থেকেই ক্রেতাদের আনাগোনা ছিল। তবে ঈদ যত এগিয়ে আসবে, বিক্রিও তত বাড়বে।’

ধানমন্ডি হকার্স মার্কেটে পরিবারের জন্য শাড়ি কিনতে এসেছেন নিকল নামে এক নারী। তিনি বলেন, ‘এই মার্কেটটা শাড়ির রাজ্য বলেই মনে হয়। সব ধরনের শাড়ি এখানে পাওয়া যায়। মেয়ের আর ছেলের বউয়ের জন্য শাড়ি কিনেছি, আরও কিছু দেখছি। তবে ঈদের সময় দাম বেশি হয়, এটা নতুন কিছু না।’

চাঁদনী চক মার্কেটের কামাল ফেব্রিক্সের এক বিক্রেতা জানান, ‘এবার ঈদে নির্দিষ্ট কোনো জামার প্রতি তীব্র চাহিদা নেই। তবে পাকিস্তানি ব্র্যান্ড ‘আগানুর’, ‘সাদা বাহার’, ‘তাওয়াক্কুল’, ‘বিন সাইদ’, ‘অর্গানজা মসলিন’ এবং ভারতীয় পোশাকের চাহিদা বেশি।’

এছাড়া, গরমের কথা মাথায় রেখে অনেক ক্রেতা ভারী পোশাকের চেয়ে হালকা ও সুতি পোশাককে প্রাধান্য দিচ্ছেন। নারীদের পাশাপাশি শিশুদের পোশাকের চাহিদাও বেশি।

মার্কেট এলাকায় ক্রেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মোতায়েন রয়েছে। গাউছিয়া মার্কেটের পাশে পুলিশ কন্ট্রোল রুমের বুথ স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি তথ্য ও সেবা কেন্দ্র চালু করে সহায়তা দিচ্ছে পুলিশ।

ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে, রাজধানীর মার্কেটগুলোতে ততই ভিড় বাড়ছে। বিক্রেতারা আশা করছেন, শেষ মুহূর্তে বেচাকেনা আরও বাড়বে এবং বাজার হবে আরও জমজমাট।
 

আরবি/একে

Link copied!