বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৫, ১১:৫৮ পিএম

কোটালীপাড়ায় চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ, মামলা দায়ের

কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৫, ১১:৫৮ পিএম

কোটালীপাড়ায় চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ, মামলা দায়ের

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় ধর্ষণের শিকার হয়েছেন চতুর্থ শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রী।

এ ঘটনায় ওই স্কুল ছাত্রীর মা বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করেছেন।

মামলাসূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের মাচারতারা গ্রামের সুরেশ পান্ডের ছেলে শংকর পান্ডে (২৭) একই গ্রামের পাশের বাড়ির এক দিনমজুরের ঘরে ঢুকে তার চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ করে।

এ সময় ধর্ষণের শিকার ছাত্রীর চিৎকারে ওই দিনমজুরের স্ত্রী এগিয়ে এলে লম্পট শংকর পান্ডে পালিয়ে যায়।

ওই ছাত্রী স্থানীয় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করছে। ঘটনার পর থেকে ছাত্রীটির স্কুলে যাওয়া বন্ধ রয়েছে বলে বিদ্যালয়সূত্রে জানাগেছে।

শিশুটির মা বলেন, ঘটনার দিন দুপুরে স্বামীর সাথে আমি বাড়ির পাশের কৃষি জমিতে কাজ করছিলাম। আমার অন্য সন্তানেরা পাশের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় স্কুল বন্ধ থাকায় ৯ বছর বয়সী আমার বড় সন্তান একা বাড়িতে ছিল। এই সুযোগে পাশের বাড়ির শংকর পান্ডে ঘরে ঢুকে আমার মেয়েকে ধর্ষণ করে।

তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় আমি গত রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) গোপালগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করি। মামলাটি আদালত আমলে নিয়ে কোটালীপাড়া থানাকে এফআইআর করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।

এই মামলা করার পর থেকে মামলা প্রত্যাহারের জন্য শংকরের পরিবার থেকে বিভিন্ন প্রকার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে জানার জন্য শংকরের বাড়িতে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।

তবে তার বড় ভাই সুরঞ্জন পান্ডে বলেন, শংকর কোথায় আছে তাহা আমার জানা নেই। ধর্ষণের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোন প্রকার জবাব দিয়ে রাজি হয়নি।

কোটালীপাড়া থানার এসআই মামুন বলেন, আমরা এখনও আদালতের মামলার কপি পাই নাই। মামলার কপি পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরবি/জেডআর

Link copied!