বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৮, ২০২৪, ০৪:৫৯ পিএম

টাঙ্গাইলে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাইক্রোবাসসহ ১০ ডাকাত গ্রেপ্তার

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৮, ২০২৪, ০৪:৫৯ পিএম

টাঙ্গাইলে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাইক্রোবাসসহ ১০ ডাকাত গ্রেপ্তার

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

টাঙ্গাইলে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে হায়েচ মাইক্রোবাসসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ১০ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি (উত্তর)। গত ২৭ ডিসেম্বর শুক্রবার টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার সোহাগপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানার ধরমন্ডল গ্রামের মৃত খালাই মিয়া ওরফে কালাম মিয়ার ছেলে সুরত মিয়া (৩৮), একই এলাকার আবু মিয়ার মেয়ে তাসলিমা (৩২), মৃত ইউনুস আলী মেয়ে আসমা বেগম (৩০),মৃত কালাম এর মেয়ে আলেয়া (৩৭), আ. কাদির এর মেয়ে সোনিয়া আক্তার (২১), নূর মিয়ার মেয়ে মোছাঃ রিফা আক্তার (২৬), একই জেলার সরাইল থানার বন্দরআটি (সাবদু মিয়ার বাড়ী) গ্রামের মৃত সমুজ আলীর মেয়ে সেলিনা বেগম (৩২), একই এলাকার মৃত মজিবর রহমান এর মেয়ে আকলিমা বেগম (৪০), হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানার বাঘাসুরা গ্রামের রমজান মিয়ার মেয়ে জুলেখা বেগম (৩১), ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া থানার কুশমাইল টেকিপাড়া গ্রামের মো. ছামসুল হক এর ছেলে মো. সেলিম সরকার (৩৭)। ২৮ ডিসেম্বর শনিবার দুপুরে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে মহিলারা মাথায় সিঁদুর, কপালে টিপ ও হাতে শাঁখা পরে ছদ্মবেশ ধারন করে এবং অন্যান্য গ্রেপ্তারকৃতরাসহ  জব্দকৃত মাইক্রোবাসযোগে মির্জাপুর থানা এলাকার একটি হিন্দু বাড়িতে ডাকাতির উদ্দেশ্যে গাজীপুরের সালনা থেকে ঘটনাস্থলে এসে পুলিশের কাছে আটক হয়।

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাতিতে ব্যবহৃত মালামালসহ ধৃত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে মির্জাপুর থানার এসআই মো. মনির হোসেন বাদী হয়ে ডাকাতদের বিরুদ্ধে মির্জাপুর থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন। মির্জাপুর থানার উক্ত মামলা নং-২৬।

জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়,  এসব ডাকাতরা পূর্ব থেকে তথ্য সংগ্রহকরে বিভিন্ন বাড়িতে, হাসপাতালসহ বিভিন্ন জনসমাগম স্থলে ভিড়ের সুযোগ নিয়ে ছিনতাই এবং ডাকাতি করে থাকে। নিজেদের পরিচয় আড়াল করে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে তারা কখনো হিন্দু বা অন্য যেকোন ধর্মীয় পোশাক এবং বেশ ধারণ করে থাকে। গ্রেফতারকৃত সকলেরই ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধের রেকর্ড রয়েছে। এই চক্রের সাথে আরোও কেউ জড়িত আছে কিনা সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত আছে।

আরবি/জেডআর

Link copied!