শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ফারুক আহমেদ, ময়মনসিংহ ব্যুরো

প্রকাশিত: অক্টোবর ৯, ২০২৪, ১১:৪৯ এএম

ময়মনসিংহে বন্যায় তিন উপজেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ

ফারুক আহমেদ, ময়মনসিংহ ব্যুরো

প্রকাশিত: অক্টোবর ৯, ২০২৪, ১১:৪৯ এএম

ময়মনসিংহে বন্যায় তিন উপজেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ময়মনসিংহে বন্যায় তিন উপজেলায় ২৭৪ টি প্রাথমিক ও ৮৩ টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। অতিবৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে বন্যায় জেলার হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর উপজেলায় এ সব বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যে বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশ্রয় কেন্দ্র  হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এ দিকে তিন উপজেলায় নতুন করে ২৫ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

ময়মনসিংহ জেলা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা অফিসার আবু ইউসুফ বলেন, হালুয়াঘাটে ১৬৫, ধোবাউড়ায় ৯০ ও ফুলপুর উপজেলায় ১৯ বিদ্যালয়সহ তিন উপজেলায় ২৭৪ প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে।

ময়মনসিংহ জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহসিনা খাতুন বলেন, হালুয়াঘাট উপজেলায় মোট প্রতিষ্ঠান ৫৭টি, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৫৪টি, আশ্রয় কেন্দ্র ১৭টি ও পাঠদান চালু আছে তিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ধোবাউড়া উপজেলায় মোট প্রতিষ্ঠান ৩৪টি।

এরমধ্যে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২০টি, আশ্রয় কেন্দ্র ১০টি ও পাঠদান চালু আছে ১৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ফুলপুর উপজেলায় ৬০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বন্ধ ৯টি ও পাঠদান চালু আছে ৫১টিতে। মোট ৮৩টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ আছে।

ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিশাত শারমিন বলেন, সকালের দিকে বৃষ্টি হওয়ায় পানি কিছুটা বেড়েছে, সেই সঙ্গে নতুন কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

হালুয়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদুল আহমেদ বলেন, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বর্ষণে হালুয়াঘাটে বন্যার ১৮ হাজার পরিবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম আরিফুল ইসলাম বলেন, নতুন করে উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নসহ চারটি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। এতে ১৬টি গ্রামে পানি প্রবেশ করেছে।

জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ পুনর্বাসন কর্মকর্তা সানোয়ার হোসেন বলেন, মঙ্গলবার ভোর থেকে বৃষ্টি হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। কংস ও নেতাই নদীর পানি কিছুটা বেড়েছে। অন্তত ২৫টি গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। তিন উপজেলায় নগদ সাত লাখ টাকা ও ৬৩ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

আরবি/জেডআর

Link copied!