শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রায়হান জামান, কিশোরগঞ্জ

প্রকাশিত: অক্টোবর ৯, ২০২৪, ১২:৪৭ পিএম

বিদ্যালয়ের সামনে ময়লার ভাগাড়, স্বাস্থ্যঝুঁকিতে শিক্ষার্থী

রায়হান জামান, কিশোরগঞ্জ

প্রকাশিত: অক্টোবর ৯, ২০২৪, ১২:৪৭ পিএম

বিদ্যালয়ের সামনে ময়লার ভাগাড়, স্বাস্থ্যঝুঁকিতে শিক্ষার্থী

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের পূর্বে পাশে শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ময়লার ভাগাড়ের ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থী ও পথচারী।

ডাস্টবিনের জমাকৃত ময়লার উৎকট দুর্গন্ধে প্রতিদিন নাপ চেপে স্কুলে প্রবেশ ও বাহির হতে হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ময়লার দুর্গেন্ধে দরজা-জানালা বন্ধ করে ক্লাস করতে হয় শিক্ষার্থীদের। এতে করে অনেক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে স্কুলে আসা ছেড়ে দিয়েছে।

জানা যায়, বিদ্যালয়ের সামনে মেইন রাস্তার পাশে ডাস্টবিন না থাকায় স্থানীয় এলাকার আশপাশের বাসাবাড়ির ময়লা আবর্জনা এনে ফেলা হয় রাস্তার পাশে। এতে ময়লার স্তূপ জমে। প্রতিদিন পৌরসভার লোকজন ময়লা আবর্জনা এসে নিয়ে গেলেও সারাদিন ময়লার দুর্গন্ধে দুর্ভোগ পোহাতে হয় শিক্ষার্থী ও পথচারীদের।

সরেজমিনে দেখা যায়, স্কুলের প্রবেশ মুখে ময়লা-আবর্জানার স্তূপ। স্কুলটির আশপাশে বসবাসরত মানুষ তাদের বাসা-বাড়ির ময়লা ফেলে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। ফলে ময়লার দুর্গন্ধে ঠিকমতো ক্লাস ও খেলাধূলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বিদ্যালয়টির কোমলমতি শিক্ষার্থীরা।

বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ইয়াসমীন সুলতানা বলেন, দুর্গন্ধের কারণে দরজা-জানালা বন্ধ করে ক্লাস নিতে হচ্ছে। দুর্গন্ধের কারণে বাচ্চারা খেলাধূলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অনেক বাচ্চা অসুস্থ হয়ে স্কুলে আসা ছেড়ে দিয়েছে। ডাস্টবিন স্থানান্তরের বিষয়ে আমি প্রশাসনের কাছে বারবার দরখাস্ত দিয়েও কোনো সমাধান পাইনি। তিনি আরও বলেন- এখানে ডাস্টবিন করার সময় আমরা বাঁধা দিয়েছি। কিন্তু পৌরসভা জোরপূর্বক ডাস্টবিন করেছে। এই বিদ্যালয়টি ১৯৯০ সালে স্থাপিত। বর্তমানে ১৬২ জন শিক্ষার্থী থাকলেও দুর্গন্ধের করাণে উপস্থিতির সংখ্যা দিনদিন কমে যাচ্ছে।

কিশোরগঞ্জ পৌরসভার বলছে, এখানে স্কুল থাকার কারণে পৌরসভার পক্ষ থেকে একটা ডাস্টবিন করা হয়। এখানে ময়লা ফেলার জন্য পৌরসভার পক্ষ থেকে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু তার পরেও মানুষ সেখানে ময়লা ফেলে। ময়লা ফেলার জন্য নরসুন্দা নদীর পাশে নির্দিষ্ট অনেক জায়গা আছে।

 

আরবি/জেডআর

Link copied!