শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৮, ২০২৪, ০৬:৪১ পিএম

রাঙামাটিতে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতীকী কর্মবিরতি

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৮, ২০২৪, ০৬:৪১ পিএম

রাঙামাটিতে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতীকী কর্মবিরতি

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

খাগড়াছড়ি’র সিনিয়র সাংবাদিক প্রদীপ চৌধুরীসহ দেশব্যাপী সাংবাদিকদেরবিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার প্রতিবাদে এবং আটককৃতদের মুক্তির দাবিতে রাঙামাটিতে কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার গণমাধ্যম কর্মীদের প্রতীকী কর্মবিরতি পালন করা  হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাঙামাটি শহরের বনরুপাস্থ পুলিশ বক্স সংলগ্ন এলাকায় এই গণমাধ্যমকর্মীদের ঘন্টাব্যাপী কর্মবিরতি পালন করা হয়।

রাঙামাটি প্রেসক্লাব সভাপতি মো. সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেল এর সভাপতিত্বে এবং বাসস জেলা প্রতিনিধি মনসুর আহমেদ মান্নার পরিচালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন, রাঙামাটি প্রেস ক্লাবের (সাবেক) সভাপতি ও দৈনিক গিরিদর্পন পত্রিকার সম্পাদক এ কে এম মকছুদ আহমেদ, রাঙামাটি প্রেসক্লাবের (সাবেক) সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক সুনীল কান্তি দে, রাঙামাটি রিপোটার্স ইউনিটি‍‍`র সভাপতি সুশীল প্রসাদ চাকমা, রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার আল হক, রাঙামাটি রিপোর্টার্স ইউনিটিন সাধারণ সম্পাদক এম.কামাল উদ্দিন,সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি নন্দন দেব নাথ, সিনিয়র সাংবাদিক সত্রং চাকমা, রাঙামাটি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি সৈকত রঞ্জন চৌধুরী, জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কেও সভাপতি শন্তিময় চাকমা, সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা জান্নাত মুমু, ইন্ডিপেন্টেট টিভির জেলা প্রতিনিধি সময় টিভির জেলা প্রতিনিধি হেফাতুল বারী সবুজ, চ্যানেল ২৪ এর জেলা প্রতিনিধি জিয়াউল হকসহ জেলায় কর্মরত সংবাদকর্মীবৃন্দরা।

বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা জাতিও রাষ্ট্রের দর্পন বলা হয়। পেশাগত কাজে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মামলা, হয়রানি বন্ধ করা না হলে গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবে না। সাংবাদিকেরা অনিয়ম দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরলেই হামলা, মামলা, গুম ও খুনের মাধ্যমে গণমাধ্যমের গলা চেপে ধরা হয়

বক্তারা, খাগড়াছড়ির সিনিয়র সাংবাদিক প্রদীপ চৌধুরীসহ সারাদেশে সাংবাদিকদের হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারসহ নিঃসত্ত্বে মুক্তির দাবি জানান। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ২জন উপদেষ্টা বলে ছিলেন সুর্নিদিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ও সব কিছু যাচাই বাছাই করে সাংবাদিকদের আইনের আওতায় আনতে হবে। দীর্ঘ ১৬বছর গণমাধ্যমের কোন স্বাধীনতা ছিল না। ওই সময়ে লাঞ্চিত হতে হয়েছে অনেক সাংবাদিককে। দেশে ছেড়েছেন বেশ কিছু ভাল মানের সংবাদকর্মী।

আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি খাগড়াছড়ির সাংবাদিক প্রদীপ চৌধুরী’র বিরুদ্ধে ৪-৫ হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব রাজনৈতিক মামলার সাথে প্রদীপ চৌধুরীর নাম জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাই।

আরবি/জেডআর

Link copied!