চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলায় রবি মৌসুমে ৫ হাজার ২৯০ জন কৃষক ৫৭ লাখ ১ হাজার ৯৩৫ টাকার বীজ-সার প্রণোদনা পাচ্ছেন। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় আলমডাঙ্গা উপজেলা চত্বরে কৃষকদের হাতে প্রণোদনার বীজ সার তুলে দিয়ে বিতরণ কাজের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মেহেদী ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রেহানা পারভীন, এলজিইডি প্রকৌশলী তাওহিদ আহম্মেদ, উপজেলা রিসোর্স সেন্টার ইন্সেটেক্টর জামাল উদ্দিন, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা সেলিম রেজা, সমাজ সেবা কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন, তথ্য কর্মকর্তা স্নিগ্ধা দাস, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুম বিল্লাহ, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জিয়াউল হক প্রমুখ।
কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রেহানা পারভীন জানান, আলমডাঙ্গা উপজেলায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে ১টি পৌরসভা ও ১৫টি ইউনিয়নে ৪২৫ জন কৃষক ২০ কেজি করে ৮ হাজার ৪০০ কেজি গম বীজ, ২ হাজার ৪০০ জন কৃষক ২ কেজি করে ৪ হাজার ৮০০ কেজি ভুট্টা বীজ, ২ হাজার ১২০ জন কৃষক ১ কেজি করে ২ হাজার ১২০ কেজি সরিষা বীজ, ৩০ জন কৃষক ১ কেজি করে ৩০ কেজি শীতকালীন পেঁয়াজ বীজ, ১০০ জন কৃষক ৫ কেজি করে ৫০০ কেজি মসুর বীজ, ১০০ জন কৃষক ৫ কেজি করে ৫০০ কেজি শীতকালীন মুগ বীজ ও ১২০ জন কৃষক ২ কেজি করে ২৪০ কেজি অড়হড় প্রণোদনা বীজ দেওয়া হয়।
এছাড়া গম উৎপাদনের জন্য একজন কৃষককে ১ বিঘা চাষের জন্য ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার, ভুট্টা উৎপাদনের জন্য একজন কৃষককে ১
বিঘা চাষের জন্য ২০ কেজি ডিএপি সার ও ১০ কেজি এমওপি সার, সরিষা উৎপাদনের জন্য একজন কৃষককে ১ বিঘা চাষের জন্য ১০ কেজি ডিএপি ও ১০
কেজি এমওপি সার, শীতকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনের জন্য একজন কৃষককে ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার, শীতকালীন মুগ উৎপাদনের জন্য
একজন কৃষককে ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার, মসুর উৎপাদনের জন্য একজন কৃষককে ৫ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি, অড়হড় উৎপাদনের জন্য একজন কৃষককে ৫ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার দেয়া হয়েছে বলে কৃষি কর্মকর্তা জানান।
আপনার মতামত লিখুন :