রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৪, ২০২৪, ০৯:৪৯ পিএম

প্রধান শিক্ষক ছাড়া চলছে ৯৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়

রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৪, ২০২৪, ০৯:৪৯ পিএম

প্রধান শিক্ষক ছাড়া চলছে ৯৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯৩টিতে নেই প্রধান শিক্ষক। দীর্ঘদিন এসব প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক না থাকায় বিদ্যালয়গুলো অনেকটাই অভিভাবকশূন্য হয়ে পড়েছে। এতে করে বিদ্যালয়ে পাঠদান ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করছেন অভিভাবকরা।

জানা যায়, রায়গঞ্জ উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১৮৫টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক রয়েছেন ১ হাজার ৯৭ জন। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক থাকার কথা ১ হাজার ১৯২ জন। তার মধ্যে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে ৯৩টি। এদিকে ৪৩টি বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে স্কুল পরিচালনা করলেও কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষকরা ভারপ্রাপ্ত প্রধানের সাথে মতানৈক্য বা তাকে মেনে নিতে পারছেন না। এসব প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের ওই পদগুলো শূন্য থাকায় পাঠদানসহ দাফতরিক নানা কাজে বিদ্যালয়ে বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি সার্বিক শিক্ষায় বিগ্ন ঘটছে বলে জানান শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অভিভাবকহীন। পদ শূন্য থাকায় প্রধান শিক্ষকের কাজ অন্য আরেকজন শিক্ষককে বাড়তি দায়িত্ব নিয়ে করতে হচ্ছে। অতিরিক্ত দায়িত্বের কারণে পাঠদানের পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজ, শ্রেণিকক্ষ পর্যবেক্ষণ, সভা-সেমিনারে অংশ নেয়াসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হয়।

এছাড়া নিয়মিত একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক যেভাবে দক্ষতার সঙ্গে দাফতরিক কাজ ও বিদ্যালয় পরিচালনা করতে পারেন, একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পক্ষে অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। এতে শিশুদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা চালু রাখতে শিক্ষক সঙ্কট নিরসনের বিকল্প নেই।

রায়গঞ্জ উপজেলার শিক্ষা অফিসার আপেল মাহমুদ বলেন, উপজেলার শূন্য পোস্টে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের চলতি দায়িত্ব দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হারুনর রশিদ জানান, প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতি ফাইল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে পাঠানো হয়েছে। প্রকল্প শিক্ষকদের মামলা থাকায় কাজটি বন্ধ আছে। যে কোনো সময় মামলার সিদ্ধান্ত হলে কার্যক্রম পরিচালা করা হবে।


 

আরবি/জেডআর

Link copied!