শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৬, ২০২৪, ০৩:৫৪ পিএম

আজ কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৬, ২০২৪, ০৩:৫৪ পিএম

আজ কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

আজ ৬ ডিসেম্বর কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস। একাত্তরের এই দিনে বাংলার দামাল ছেলেরা সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে পাকসেনাদের হটিয়ে কুড়িগ্রামকে হানাদারমুক্ত করে। স্বাধীনতা যুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হলেও এ অঞ্চলে সেদিন উদিত হয় স্বাধীন বাংলার পতাকা। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সে মাহেন্দ্রক্ষণের কুড়িগ্রামের মুক্তিকামী মানুষের বিজয় নিশ্চিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ৬ ও ১১ নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল গোটা কুড়িগ্রাম অঞ্চল। শুধু ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন রৌমারী ছিল মুক্তাঞ্চল। সেখানেই চলত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ। নভেম্বরের প্রথম থেকেই মিত্র বাহিনীর সাঁড়াশি আক্রমণ তীব্র হতে থাকে। একে একে পতন হতে থাকে পাকসেনাদের শক্ত ঘাঁটিগুলো। মুক্ত হয় ভুরুঙ্গামারী, নাগেশ্বরী, চিলমারী, উলিপুরসহ বিভিন্ন এলাকা। এরপর পাকসেনারা শক্ত ঘাঁটি গড়ে তোলে কুড়িগ্রাম শহরে। কুড়িগ্রামকে মুক্ত করতে মিত্র বাহিনীর বিমান হামলায় বেসামাল হয়ে পড়ে পাকসেনারা। ৫ ডিসেম্বর থেকে মিত্র বাহিনীর সাঁড়াশি আক্রমণে পিছু হটতে শুরু করে পাকসেনারা। এরপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ ৬ ডিসেম্বর। কুড়িগ্রাম হয় হানাদারমুক্ত।

সেদিনের সেই মুক্তির কথা মনে পড়লে এখনও আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। স্মৃতিচারণ করে বীরপ্রতীক মো. আবদুল হাই সরকার বলেন, আজ ৬ ডিসেম্বর কুড়িগ্রামকে মুক্ত করে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিকেল ৪টায় শহরে প্রবেশ করে নতুন শহরে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করেছিলাম। আমি ৬ নং সাব-সেক্টরে কোম্পানি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছি। দেশ স্বাধীন হয়েছে। দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারাও পেয়েছেন তাদের সম্মান। এখন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এ দেশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখার আহ্বান। 

আরবি/জেডআর

Link copied!