শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৪, ২০২৪, ০৩:১৩ পিএম

চুয়াডাঙ্গায় আবারও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৪, ২০২৪, ০৩:১৩ পিএম

চুয়াডাঙ্গায় আবারও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

চুয়াডাঙ্গায় আবারও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ফলে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশা, হিমেল হাওয়া ও কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন। উত্তর থেকে বয়ে আসা বাতাস শীতের তীব্রতা আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

শনিবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় এ জেলায় ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলমান এ শৈত্যপ্রবাহ আরও ২-১ দিন বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকেই জেলায় জেকে বসেছে শীত। এসময় তাপমাত্রার পারদ ১৪ থেকে ১৮ ডিগ্রির মাঝে ওঠানামা করে। হঠাৎ গত বৃহস্পতিবার একদিনের ব্যবধানে ৪ ডিগ্রি কমে তাপমাত্রা দাঁড়ায় ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শুক্রবার তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এর মধ্যদিয়ে এ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ প্রবেশ করে।

এদিকে, উত্তরের ঠান্ডা হিমেল হাওয়া আর কনকনে শীতে সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছেন অসহায় ছিন্নমূল মানুষ। অন্যান্য বছর সরকারিভাবে তাদের মাঝে কম্বল বা গরম কাপড় বিতরণ করা হলেও এ বছর তা এখনো করা হয়নি। ফলে শীতে এক প্রকার কাহিল হয়ে পড়েছেন তারা। এছাড়া তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছেন এ অঞ্চলের প্রায় সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।

চুয়াডাঙ্গার শহরতলী দৌলাতদিয়াড়ের বাসিন্দা চা দোকানি প্রদীপ বলেন, রাত ৩ টার দিকে দোকান খুলতে হয়। আসার সময় প্রচন্ড ঠান্ডা লাগে। এ ছাড়াও বেশ কয়েকদিন যাবত ঠান্ডা পড়ছে। তবে আজকে একটু বেশিই অনুভূতি হচ্ছে বাতাসের কারণে। অন্যান্য দিনের তুলনায় রাস্তাঘাটে লোকজনও কম।

দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের সিরাজুল ইসলাম বলেন, এখন ভুট্টার জমিতে সার দিতে হচ্ছে। এ ছাড়া শীতকালীন পাতাকপি, ফুলকপি, লাউসহ বিভিন্ন সবজি ভোর থেকে তুলে ব্যাপারীদের কাছে বিক্রি করতে হচ্ছে। ফজরের আজানের সময় বের হওয়ার সময় কুয়াশার কারণে কিছুই দেখা যাচ্ছিলো না।

চুয়াডাঙ্গা পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, শনিবার সকাল ৬টায় এ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। সকাল ৯টায় ৮৫ শতাংশ বাতাসের আর্দ্রতার সাথে তাপমাত্রা আরও কমে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা আবারও দেশের সর্বনিম্ন মাপমাত্রা।

তিনি আরও বলেন, আগামী ২-১ দিন তাপমাত্রা আরও কমে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। এরপর ১৬-১৭ ডিসেম্বর থেকে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

আরবি/জেডআর

Link copied!