রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বগুড়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৭, ২০২৫, ০৩:৪৭ পিএম

বগুড়ায় হামলা-লুটে বিএনপির সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মেলেনি 

বগুড়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৭, ২০২৫, ০৩:৪৭ পিএম

বগুড়ায় হামলা-লুটে বিএনপির সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মেলেনি 

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

বগুড়ার নন্দীগ্রামে কদমকুঁড়ি পাড়ায় বসতবাড়িতে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ ঘটনার সঙ্গে বিএনপির সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মেলেনি। জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের ঘটনাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছিল।

উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ধুন্দার কদমকুঁড়ি পাড়ায় সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন বগুড়া জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন। তার সঙ্গে দলীয় নেতাকর্মীর বহর ছিল না। স্থানীয়দের ডেকে জনসম্মুখে বিস্তারিত শোনেন বিএনপির সাবেক এমপি। বসতবাড়িতে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগে বিএনপির কোন নেতা এসেছিল, জানতে চাইলে সদুত্তর দিতে পারেনি বগুড়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করা হেলালুদ্দীন হেলালের পরিবার। তারা জানায়, জায়গাটি নিয়ে প্রায় সাত বছর ধরে দুই পক্ষের বিরোধ চলছে। হামলাকারীরা এসে নিজেদের বিএনপির লোক পরিচয় দিয়েছিল বলেই গত বুধবার সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন। সত্যতা না জেনে বিএনপির নামে অপবাদ দেওয়ায় অনুতপ্ত হয়েছেন বলেও জনসম্মুখে উল্লেখ করেন। কারো প্ররোচনায় কাউকে মিথ্যা দোষারোপ না করে তাদেরকে আদালতের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দেন সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন।

এসময় গ্রামবাসীসহ স্থানীয় শাজাহান আলী, আব্দুল মজিদ, হাফিজ উদ্দিন, শফিকুল ইসলাম, হোসেন আলী, নন্দীগ্রাম উপজেলা প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, আমিনুল ইসলাম জুয়েল, এমদাদুল হক, উপজেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান তারেক, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আমীর আলী, সাধারণ সম্পাদক কালিমুদ্দিন মোল্লা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয়রা জানান, ধুন্দার কদমকুঁড়ি পাড়ায় মায়ের ওয়ারিশ হিসেবে দুইপুত্র রিয়াজ ও ফয়েজ ২৪ শতক জমির সমান অংশীদার হন। ফয়েজ একাই পুরো সম্পত্তি স্থানীয় মনোয়ার ও হেলালের কাছে বিক্রি করেন। অন্যদিকে আরেক ভাই রিয়াজ মারা যাওয়ার পর ছেলে বাচ্চু মিয়া পরিবারের সমন্বয়ে তার স্ত্রীকে ১২ শতক জমি লিখে দেওয়ায় বাঁধে বিপত্তি। ২০১৭ সালে রেজিস্ট্রি হওয়া ফয়েজের দলিলমূলে সেখানে টিনের ছাউনি ঘর তুলে ১২ শতক দখল করে রাখেন হেলাল। নিরুপায় হয়ে আদালতের শরণাপন্ন হন মরহুম রিয়াজের ছেলে বাচ্চু। মামলার রায় তার পক্ষে হওয়া সত্ত্বেও দখল উচ্ছেদে ব্যর্থ হয়ে গত ১৭ জানুয়ারি সেখানে হামলা করে বাচ্চুর পরিবার। সম্পত্তি ঘিরে আদালতে দুই পক্ষরই মামলা বিচারাধীন রয়েছে। 

আরবি/জেডআর

Link copied!