শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


গোপালপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৫, ১০:০০ পিএম

‘শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’ লেখা বস্তা: ওএমএস উদ্বোধন করলেন ইউএনও

গোপালপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৫, ১০:০০ পিএম

‘শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’ লেখা বস্তা: ওএমএস উদ্বোধন করলেন ইউএনও

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের, খাদ্য অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে "শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ" শ্লোগান লেখা বস্তায়, পৌর শহরের ২টি ডিলার পয়েন্টে গতকাল ওএমএস চাল বিক্রি উদ্বোধন করেছেন গোপালপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তুহিন হোসেন. এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মনে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

এ নিয়ে এক ফেসবুক পোস্টের সাবেক সংসদ সদস্য ছোট মনির এর পিএস মো. সাজন ইসলাম কমেন্টসে লিখেছেন, বস্তায়ই লেখা আছে শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ। ইসমাইল খান নামে একজন লিখেছেন, শেখের বেটির টা দিয়া মাতাব্বরি করনি যায়।

এ বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে ইউএনও মো. তুহিন হোসেন খানিকটা উত্তেজিত কন্ঠে বলেন, এটা আমরা জানি না, আপনি অধিদপ্তরে জিজ্ঞাসা করেন। কি জিজ্ঞাস করেন আপনি, এই প্রশ্ন করার কোন মানে আছে? অধিদপ্তরের হয়তো  গোডাউনে আগের  চাল ছিলো এটা হয়তোবা দিয়েছে। এটা আমরা দেখিও নাই , আপনারা দেখেছেন। আমি তো ৫ কেজি মানুষকে ব্যাগে মেপে দিয়েছি। এটাতো প্যাকেট করাই থাকে, এমন তো না আমরা প্যাকেট করেছি।

উপজেলা যুবদলের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম তালুকদার লেলিন বলেন, এ বিষয়ে দেখামাত্র প্রতিবাদ জানিয়েছি। খাদ্য বিভাগের লোক জানিয়েছে এগুলো আগের বস্তা, তাই কিছু বস্তায় এই লেখা রয়ে গিয়েছে।

গোপালপুর উপজেলা বিএনপি‍‍`র সভাপতি খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম রুবেল বলেন, এটা অবশ্যই অনুচিত একটা কাজ, যাতে এটা দ্রুত পরিবর্তন করা হয় কতৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করছি। এবং এটা কোন ক্রমেই উচিত নয়।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আবুল কালাম আজাদের মুঠোফোনে কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক মো. ইব্রাহিম খান বলেন, আগের আনুমানিক ৯ শত টন চালের বস্তায় এই শ্লোগান রয়েছে। এটা তো পরিবর্তন করা সম্ভব না ভাই, এখন আমরা কালি দিয়ে মুছে দিতে পারি। কালি দিলেও বোঝাও যায়, তবুও এটা প্রতিকি মোছা ।

আরবি/জেডআর

Link copied!