চট্টগ্রাম নগরীর থানা এলাকা গত ২৪ ঘন্টায় অপারেশন ডেভিল হান্ট ও বিভিন্ন মামলায় ৪০ জন আসামি গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।
১২ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাত ১টা হতে ১৩ ফেব্রুয়ারি রাত ১টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘন্টায় সিএমপি’র বিভিন্ন থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ইমরান হোসেন।
এদের মধ্যে কোতোয়ালী থানার আসামিরা হলেন- মো. শাহফাজ মিয়া (৩৪), মো. আবুল কালাম (৫৮), কাজী সালাউদ্দিন লাভলু (২৯), ইসতেশাম আলম দোভাষ ইশরাক (২১), মো. হাবিব উল্লাহ (২৮), মো. রফিকুল ইসলাম (৫৫), মো. শাহাদাত হোসেন জুয়েল (৩২)।
পাঁচলাইশ থানার আসামিরা হলেন- তৌহিদুজ্জামান জয় (৩২), মো. ফারুক (৩৫), চকবাজার থানার আসামি মো. রবিউল হোসেন (২৬), বায়েজিদ বোস্তামী থানার আসামি হারুনুর রশিদ (৪৫), মো. টিটু মাঝি (৪০), তোফাইল আজম তাশকার (২৪), মো. রফিক (৩৫)।
আকবরশাহ থানার আসামিরা হলেন- ফয়সাল(২১), মো. শাকিল(২২), মো. রুবেল(২০), মো. ইব্রাহিম(২০), সদরঘাট থানার আসামি মো. হাবিবুর রহমান মুন্না (৩৮)।
হালিশহর থানার আসামি মো. হৃদয় (২২), মো. রাব্বি (২৮), বিজ্ঞান কুমার নাথ (৫৬), মফিজ (৩২)। খুলশী থানার আসামি মো. জাবেদ উদ্দিন (২১), মো. রেজাউল করিম (৩১)। ইপিজেড থানার আসামি আরমান মিয়া (২৭), লালন ফকির (২৮)।
এছাড়া আছে ডবলমুরিং মডেল থানার আইনের সংঘাতে জড়িত এক শিশু, মো. রবিউল হাসান (১৭), পারভেজ (১৭), আসামি মো. ইউসুফ শান্ত (২৫), মো. সাদেক (৩৪)।
পতেঙ্গা মডেল থানার আসামি মো. মুন্না (২০), বন্দর থানার আসামি মো. নুর উদ্দিন(৪০)। পাহাড়তলী থানার আসামি আব্দুল মালেক বাবুল (৬৪), গোলজার বেগম রুবি (৫৫)।
চান্দগাঁও থানার আসামি মো. নাছির উদ্দিন (৪০), বাকলিয়া থানার আসামি মো. ইমরান হোসেন ইমন (২৮), সালাউদ্দিন রায়হান (২৫), মো. জুয়েল রানা (৩৪) ও কর্ণফুলী থানার আসামি সরোয়ার আলম বাপ্পি (৩৭)।
আসামিদের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসবিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আপনার মতামত লিখুন :