শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৫, ০৩:১৭ পিএম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে হত্যা, আসামির বাড়ি ভাঙচুর

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৫, ০৩:১৭ পিএম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে হত্যা, আসামির বাড়ি ভাঙচুর

ছবি: সংগৃহীত

মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে ৬ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর গুমের উদ্দেশ্য মরদেহ একটি দিঘীতে ফেলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় আসামিকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাত দেড়টার দিকে নিখোঁজ শিশু ফাতেমা আক্তারের (৬) মরদেহ উপজেলার রশুনিয়া গ্রামের নূরানী মাদরাসার পাশের দিঘী থেকে উদ্ধার করা হয়। এদিকে খবরটি ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ জনতা শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে অভিযুক্ত আসামির বাড়িঘর ভাঙচুর করে আসবাবপত্রে আগুন ধরিয়ে দেয় বলে জানা গেছে। সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহেদ আল মামুন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মা বিলকিস বেগম বলেন, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে খালার সঙ্গে বাড়ির পাশের রশুনিয়া নূরানীয়া মোহাম্মদীয়া মাদরাসার ১২তম ওয়াজ মাহফিলে যায় ফাতেমা। পরে সেখানে থাকবে বলে বায়না ধরলে তার খালা ফাতেমাকে তার বড় ভাই ইসমাইলের কাছে রেখে আসে। কিন্তু ইসমাইল তার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লে ফাতেমা খেলাচ্ছলে রাস্তার দিকে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়। এরপর বৃহস্পতিবার রাত দেড়টার দিকে নিখোঁজ শিশু ফাতেমা আক্তারের (৬) মরদেহ উপজেলার রশুনিয়া গ্রামের নূরানী মাদরাসার পাশের দিঘী থেকে উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয়রা এ ঘটনায় ওয়াজ-মাহফিলে আইসক্রিম বিক্রেতা সাব্বির খানকে (২৫) সন্দেহভাজন হিসাবে আটক করে পুলিশে দেয়। ফাতেমার মা বিলকিস বেগম বাদী হয়ে সাব্বিরকে প্রধান অভিযুক্ত করে সিরাজদিখান থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করেন।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সাব্বির জানায়, ধর্ষণ চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যার পর লাশ গুম করতে দিঘীতে ফেলে দেয় সাব্বির। পরে তারই দেখানো দিঘী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওসি শাহেদ আল মামুন বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় দায়েরকৃত অপহরণ মামলাটি হত্যা মামলায় পরিবর্তীত হবে।

আরবি/জেডআর

Link copied!