শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২৫, ০৮:০২ পিএম

নিয়োগ বাণিজ্য

বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২৫, ০৮:০২ পিএম

বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্যসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি: সংগৃহীত

নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (গোবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ।

আজ রোববার (২ মার্চ) গোপালগঞ্জে দুদকের জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, সেকশন অফিসার ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং নিয়োগ কমিটির সদস্য প্রফেসর ড. মোশাররফ আলী, প্রফেসর ড. মো. আব্দুল মান্নান ও সেকশন অফিসার শারমিন চৌধুরী।

তাদের বিরুদ্ধে সেকশন অফিসার ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিয়োগে ১৬টি শূন্য পদের বিপরীতে ২০ জন এবং ডাটা শিটে নাম না থাকার পরও একজনকে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।

গত ৯ জানুয়ারি নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে প্রতিষ্ঠানটিতে অভিযান চালায় দুদক।

মামলারি এজাহারে বলা হয়, ২০১৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর প্রশাসনিক কর্মকর্তা/সেকশন অফিসারের ১৬টি পদসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে ১৬টি শূন্য পদের স্থলে আসামি শারমিন চৌধুরীসহ ২০ জনকে প্রশাসনিক কর্মকর্তা/সেকশন অফিসার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ পদে ৮৭০ জন আবেদনকারীর ডাটা শিট যাতে তৎকালীন ভিসি ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের স্বাক্ষর রয়েছে বলে দুদক জানায়।

তাছাড়া নিয়োগ কমিটির সুপারিশে তালিকার ৮৭৩ নম্বর ক্রমিকের শারমিন চৌধুরীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হলেও বাস্তবে ৮৭৩ নম্বর ক্রমিক ডাটা শিটে নেই। অর্থাৎ আবেদন তথা তালিকায় না থাকার পরও জাল-জালিয়াতিভাবে তাকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত ১৬টি শূন্যপদের স্থলে ২০ জনকে নিয়োগ ও ডাটা শিটে নাম না থাকার পরও নিয়োগ দিয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করা হয়েছে।

আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!