জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ২০১৮ সালে মাদারীপুর-২ আসন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিল্টন বৈদ্য বলেছেন-আমরা আঠারো বছর আন্দোলন সংগ্রাম করেছি পনেরোটি বছর ভোট দিতে পারিনি।
বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয় স্বাধীন হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল গণতন্ত্র।
২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরেই আমাদের গণতন্ত্রকে হরণ করা হলো, আমাদের ভোটাধিকার কে হরণ করা হলো রবিবার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যায় মাদারীপুর শহরের পুরান বাজার ফুডবাজ রেস্টুরেন্টে বিশিষ্ট নাগরিক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সম্মানে দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা বিরোধী দলের উপরে বুলডোজার চালিয়েছিল, আমরা মানুষের ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আন্দোলন করিনি। জনগণ ভোট দিবে যাকে খুশি তাকে ভোট দেবে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত যিনি হবেন তিনি সংসদে যাবেন এবং তারা দেশ চালাবেন।
আমি রাজনীতিতে এসেছি মানুষের সেবা করার জন্য, আপনারা সকলে আমাকে সহযোগিতা করবেন আমার ভুলগুলো আপনারা ধরিয়ে দিবেন এবং ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করবেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম লিটু, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান ফুকু, কৃষকদলের আহবায়ক এ্যাড. অলিলুর রহমান দর্জি, জেলা বিএনপির সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. লুৎফর রহমান, সাবেক সিভিল সার্জন ডা. গোলাম সরোয়ারসহ বিএনপির নেতাকর্মী ও জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকবৃন্দ।
আপনার মতামত লিখুন :