শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ১০, ২০২৫, ০২:০২ পিএম

রসুনের বাম্পার ফলন, ন্যায্য দাম পেয়ে খুশি কৃষক

চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ১০, ২০২৫, ০২:০২ পিএম

রসুনের বাম্পার ফলন, ন্যায্য দাম পেয়ে খুশি কৃষক

রসুনের বাম্পার ফলন, ন্যায্য দাম পেয়ে খুশি কৃষক, ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

রাজশাহীর চারঘাটে মাঠজুড়ে এখন রসুনের ঘ্রাণ। চলতি বছরে রসুনের বাম্পার ফলন হয়েছে। এ দিকে বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকেরা বেশ খুশি।

উপজেলার কৃষি অফিস সূত্র জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৬৯০ হেক্টর জমিতে রসুন চাষ হয়েছিল, যা ২৪-২৫ অর্থবছরে বেড়ে ৯০০ হেক্টর জমিতে রসুন চাষ হয়েছে। এবার চলতি রবিশস্য মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণ রসুন চাষ হয়েছে।

উপজেলার মুংলী, অনুপমপুর, মিয়াপুর, পরাণপুর, সরদহ, ভাটপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, মাঠে মাঠে রসুন তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। পুরুষের পাশাপাশি রসুন তোলার কাজে নারীরাও সহযোগিতা করছেন।

উপজেলার সরদহ ইউনিয়ন খোর্দ্দগোবিন্দপুর গ্রামের কৃষক আনোয়ার হোসেন বলেন,  প্রতি বিঘা জমিতে খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার টাকা, রসুন উৎপাদন হয়েছে কমপক্ষে ৩৫-৪০ মণ। যার বর্তমান বাজার দাম এক লাখ ৪০ হাজার থেকে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা।

রসুনচাষি নবাব আলী বলেন, প্রায় দুই বিঘা জমি লিজ নিয়ে রসুন আবাদ করেছি। এতে বিঘা প্রতি প্রায় ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তবে এবার ভালো ফলন হয়েছে। বর্তমানে ৪ হাজার মণ দরে রসুন বিক্রি করছি।

চারঘাট উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, শীতের শুরুতে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসের ভেজা মাটি রসুন চাষের জন্য উপযোগী। দিনে দিনে রসুনের আবাদ কৃষকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। খরচ কম, ফলন ভালো ও লাভের পরিমাণও বেশি, তাই তারা রসুন চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। এ বছর ৯০০ হেক্টর জমিতে রসুনের আবাদ হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি। সার, বীজ, কীটনাশক দিয়ে বিঘা প্রতি উৎপাদন খরচ ৩৫ থেকে ৪৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। আর বিঘা প্রতি গড়ে ৩৫ মণ রসুন উৎপাদন হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল মামুন হাসান বলেন, উপজেলায় ৯০০ হেক্টর জমিতে রসুনের চাষ হয়েছে। ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। আশা করছি, বর্তমানে বাজার দরের চেয়ে আরও দাম বাড়বে। এসব রসুন দেশের চাহিদা অনেকটাই পূরণ করবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!