শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


গাইবান্ধা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৮, ২০২৫, ০৭:১৫ পিএম

শিশুকন্যাকে নিয়ে ভাগ্নের হাত ধরে পালালেন মামি!

গাইবান্ধা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৮, ২০২৫, ০৭:১৫ পিএম

শিশুকন্যাকে নিয়ে ভাগ্নের হাত ধরে পালালেন মামি!

ছবি: সংগৃহীত

পরকীয়া প্রেমের টানে নিজের শিশুকন্যাকে নিয়ে ভাগ্নে আরাফাতের সঙ্গে অজানার উদ্দেশে পাড়ি জমান মামি শাপলা। সম্প্রতি এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। আবার কেউ কেউ উৎসাহিত হয়ে গাইছেন- ‘ওই দেখা যায় সোনার ভাগ্না আইসে আমার বাড়ি রে, পাগল করলো ভাগ্না রে’! গানটি এখন কৌতূহলী মানুষের মুখে মুখে ফেরে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মহোদীপুর ইউনিয়নের পূর্ব গোপালপুর গ্রামের খাজা মিয়ার মেয়ে শাপলা খাতুনের সঙ্গে সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের আলীনগর গ্রামের মৃত সফিয়াজ্জামানের ছেলে হারুন অর রশিদ শাহিনের বিয়ে হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। তাদের সংসারে একটি ৩ বছর বয়সী কন্যা সন্তান রয়েছে।

কাজের প্রয়োজনে স্বামী শাহিন বাড়িতে না থাকার সুযোগে ভাগ্নে আরাফাত প্রামাণিক-গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের তাঁতীপাড়া গ্রামের রেজা প্রামাণিকের অনার্স পড়ুয়া ছেলে-প্রায়ই মামার বাড়িতে যাতায়াত করতেন। এই সুবাদে ভাগ্নে-মামির মধ্যে গোপনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে প্রেমের স্বীকৃতি দিতে গত ৮ এপ্রিল শাপলা বেগম তার সন্তানসহ আরাফাতের হাত ধরে ঘর ছেড়ে চলে যান।

ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। কেউ গান গাইছেন, কেউ আবার ঘটনার নৈতিক দিক নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে শাপলা বেগমের স্বামী হারুন অর রশিদ শাহিন জানান, ‘ঘটনার দিন আমি বাড়িতে ছিলাম না। এ সুযোগে ঘরে থাকা গচ্ছিত টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও আমার শিশু কন্যাকে নিয়ে শাপলা পালিয়ে গেছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।’

অন্যদিকে অভিযুক্ত আরাফাত প্রামাণিক ও তার বাবা রেজা প্রামাণিকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে ধাপেরহাট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি জিল্লুর রহমান বলেন, ‘শাপলা বেগম নামের এক গৃহবধূ তার ভাগ্নের সঙ্গে অন্যত্র চলে গেছেন-এমন ঘটনা আমি লোকমুখে শুনেছি।’

আরবি/জেডআর

Link copied!