পদ্মা নদিতে নিখোঁজ হওয়া পুলিশের এএসআই মুকুল হোসেনের লাশ দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) রাত দশটায় মেহেরপুর শহরের শেখ পাড়া কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়। নিহত মুকুল হোসেন মেহেরপুর সদর উপজেলার কালাচাঁদপুর গ্রামের লতিফ বিশ্বাসের ছেলে।
তিনি কুস্টিয়া জেলার কুমারখালি থানা পুলিশে কর্মরত ছিলেন। গত ২৭ আক্টোবর কুস্টিয়ার পদ্মানদিতে অভিযান পরিচালনার সময় দুবৃত্তরা তাকেসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে নদিতে ফেলে দেয়।
এসময় এসআই মুকুল ও এএসআই সাদরুল নদিতে নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ হবার ৫১ ঘন্টা পর বুধবার পাবনার নাজিরগঞ্জ পদ্মা নদীর পাড় থেকে মুকুরে লাশ উদ্ধার করা হয়।
পরে লাশ কুস্টিয়া মেডিকেল হাসপাতালে ময়না তদন্ত শেষে বুধবার রাতে তার লাশ মেহেরপুর শহরের কাঁলাচাদপুরে নিজ বাড়িতে পৌছায়। ঐ রাত্রেই জানাজা নামজা শেষে মেহেরপুর শেখ পাড়াস্থ পৌর কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
তবে নিহতর পরিবারের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড। তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়েছে পরিবারের স্বজনরা ।
আপনার মতামত লিখুন :