শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বরিশাল ব্যুরো

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৮, ২০২৫, ০৯:৩২ পিএম

বিষের বোতল নিয়ে প্রেমিকার বাড়িতে প্রেমিকের অনশন

বরিশাল ব্যুরো

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৮, ২০২৫, ০৯:৩২ পিএম

বিষের বোতল নিয়ে প্রেমিকার বাড়িতে প্রেমিকের অনশন

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় দীর্ঘ দিন প্রেমের পরে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম  ব্লক করে দেওয়ায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকার বাড়িতে বিষের বোতল হাতে নিয়ে অনশন করেন প্রবাসী এক তরুন প্রেমিক। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। উৎসুক এলাকাবাসী তাদের একনজর দেখার জন্য ওই বাড়িতে ভিড় করছেন। 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের বড় বাশাইল গ্রামের  বিভেক ঢালীর ছেলে ও মরিশাস প্রবাসী শিশির ঢালী র্দীর্ঘ দিন প্রবাস থেকে দেশে আসেন। পরে একই উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের রাহুতপাড়া গ্রামের পলাশ বালার মেয়ে নাসিং ছাত্রী তন্নী বালা পাখির সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমের সুবাদে তারা দুইজনে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাফেরাসহ তন্নীর নাসিং পড়াশুনার সকল ধরনের সহযোগিতা করতেন ঐ প্রবাসী তরুন শিশির ঢালী। তবে সম্প্রতি মরিশাস প্রবাসী শিশির ঢালীর সাথে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দেন প্রেমিকা তন্নী বালা। একারনে প্রবাসী প্রেমিক শিশির শুক্রবার বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রেমিকা তন্নী বালার বাড়ি রাহুতপাড়ায় বিষের বোতল হাতে নিয়ে বিয়ের দাবীতে অনশন শুরু করেন। ৯ ঘন্টা অনশনের পরে পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য মানিক সরদার ও পুলিশ গিয়ে দুই পরিবারের সম্মতিক্রমে ছেলেকে জোর করে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

এব্যাপারে প্রেমিকা তন্নী বালা প্রবাসী শিশির ঢালীর সাথে প্রেমের সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে বলেন, প্রেমিক শিশিরকে কখনও বিয়ের কথা বলিনি। শিশিরের সাথে বিয়ে দিলে আত্মহত্যার হুমকি দেন তন্নী।

এ ব্যাপারে প্রেমিক প্রবাসী শিশির ঢালী বলেন, প্রেমিকা তন্নী বালাকে বিয়ে করতে না পারলে বিষপান আত্মহত্যা করবো। 

এ ব্যাপারে আগৈলঝাড়া থানার ওসি(তদন্ত) সুশংকর মল্লিক বলেন, প্রেমিকার বাড়িতে প্রেমিকের অনশনের ঘটনা শুনে এসআই মামুন মিয়াকে ঘটনাস্থনে পাঠানো হয়েছিল। তাদের বুঝিয়ে ওই রাতেই উভয় পরিবারের কাছে পাঠানো হয়েছে। 

আরবি/জেডআর

Link copied!