উপকূলের জলবায়ু-বিপন্ন মানুষের অগ্রগতি, সুরক্ষা এবং ১৯৭০ সালের প্রলয়ংকরী জলোচ্ছ্বাস আর ঘূর্ণিঝড়ে নিহতদের স্মরণে ১২ নভেম্বরকে উপকূল দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) ও স্বেচ্ছাসেবীর সংগঠন প্রত্যয় তালতলীর আয়োজনে বরগুনার তালতলীতে নিহতদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বালন এবং স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উপজেলার নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টারচর এলাকায় মোমবাতি প্রজ্বালন এবং স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
তালতলী সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ও সেচ্ছাসেবী সংগঠন প্রত্যয় তালতলীর সভাপতি মো.হাইরাজ মাঝির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আলোচনা করেন, সমাজ কর্মী মিলন, চারুকলার প্রতিষ্ঠাতা রফিকুল ইসলাম অন্তর প্রমুখ।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, ৭০ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের সামরিক সরকার উপকূলীয় মানুষের জানমাল রক্ষায় কোনো সংকেত বা কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় উপকূলীয় জেলার লাখো মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে। কতো লাখ মানুষ যে প্রাণ হারান ৭০ সালে তার পরিসংখ্যান আজও করা হয়নি। আলোচকরা উপকূলীয় মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি জানান।পাশাপাশি তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি জানান, ১২ নভেম্বরকে উপকূল দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হোক।
আপনার মতামত লিখুন :