শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২, ২০২৪, ০৫:১৯ পিএম

নাগরপুরে পৈত্রিক ভিটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, ঘর উত্তোলনে বাঁধা

নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২, ২০২৪, ০৫:১৯ পিএম

নাগরপুরে পৈত্রিক ভিটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, ঘর উত্তোলনে বাঁধা

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে পৈত্রিক ভিটায় এ.কে.এম অহিদী (খোকন) ঘর উত্তোলন করতে গেলে বাধাঁ প্রদান করেন ভাতিজা এ.কে.এম তাহের ও তার পরিবার। অহিদী বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েও কোন প্রকার প্রতিকার পায়নি। সে সহবতপুর ইউনিয়নের চেচুয়াজানী গ্রামের মৃত এ.কে.এম জামানের ছেলে।

পরিবার ও অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, এ.কে.এম অহিদী ও তার বড় ভাই এ.কে.এম হোসেন এবং বোনেরা মিলে পৈত্রিক ভিটে বাড়ি ও জমি ঘরোয়া মোখিক ভাবে বন্টন করে যার যার অংশ বুঝে নেন। হোসেন তার নিজ গ্রাম চেচুয়াজানী থেকে অন্যত্র চলে যাবে বলে নিজের অংশ বিক্রি করে। অহিদী পৈত্রিক সম্পত্তির ৭ শতাংশ ও এক বোনের ওয়ারিশের ১৪ শতাংশ ক্রয় করে মোট ২১ শতাংশের ভিটে বাড়িতে বসবাস করতে থাকেন। এদিকে অহিদী চাকরির সুবাদে স্বপরিবারে ঢাকা অবস্থান করেন। হোসেনের নিজস্ব কোন জায়গা না থাকায় তার চাচাতো ভাই হোসেন কে তার ভাই অহিদীর ভিটে বাড়ির এক পাশে কিছু দিনের জন্য থাকার ব্যবস্থা করে দেন।

হোসেনের মুত্যুর পর দীর্ঘ দিন বসবাসের সুযোগ পেয়ে ভাতিজা তাহের ও তার পরিবার পৈত্রিক ওয়ারিশের দাবিতে  বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসছেন অহিদীকে। গত ১৩ এপ্রিল সকালে অহিদীর বাড়িতে একটি শালিস বসলে সেখানে ভাতিজা ৫.৫০ শতাংশ জমি তার নামে লিখে দিতে বলেন। এ বিষয়ে অহিদী সুষ্ঠ সমাধানের জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েও কোন প্রতিকার পাচ্ছেন না। এবিষয়ে জানার চেষ্টা করলে অহিদীদের ভাতিজা তাহের বিদেশ থাকার কারনে তার কোন বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

অহিদী বলেন, আমার ভাই দীর্ঘ দিন পাকিস্তান থাকার পর দেশে ফিরে এসে আবার পাকিস্তান চলে যাবে বলে সে তার সব সম্পত্তি বিক্রি করে। আমার চাচা তো ভাই তার বাড়ি ক্রয় করে নেন। পরবর্তীতে আমার ভাই হোসেন গ্রামেই থাকার সিদ্ধান্ত নিলে চাচাতো ভাই আমার খালি বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। এখন আমি আমার বাড়িতে ঘর উত্তোলন করতে গেলে ভাতিজা তাহের বাঁধা প্রদান করে।

আরবি/জেডআর

Link copied!