শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৪, ২০২৪, ০৩:৩৯ পিএম

চুয়াডাঙ্গায় বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব, দুই মাসে শতাধিক আক্রান্ত

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৪, ২০২৪, ০৩:৩৯ পিএম

চুয়াডাঙ্গায় বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব, দুই মাসে শতাধিক আক্রান্ত

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

চুয়াডাঙ্গায় ক্রমাগত বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। গত দুই মাসে শুধুমাত্র সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৯৮ জন ডেঙ্গু রোগী। এছাড়া জেলার বিভিন্ন উপজলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন আরও অনেক।

বৃহস্পতিবার সদর হাসপাতালের ডেঙ্গু জোনে ৯ জন রোগী চিকিৎসাধীন ছিলন। এদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ ও ৫ জন নারী।

সদর হাসপাতালর ডেঙ্গু ওয়ার্ড ঘুরে দেখা যায়, এ ওয়ার্ড সাধারণ রোগীদের ভর্তি করা হয়েছে। এতে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে ওয়ার্ডের সাধারণ রোগীদের মধ্যে চিকিৎসা নিছিলেন। ফলে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে।

রোগীরা জানান, মশারি ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হলেও এখানে কোন নজরদারি নেই। এমনকি রোগীদের সচেতন করতে হাসপাতালে কর্তপক্ষের উদ্যােগেও নেই।

ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে মামুনুর রহমান বলেন, এ হাসপাতাল ডেঙ্গু জোন থাকলেও সেখান সাধারণ রোগীরা শয্যা দখল করে আছন। ফলে ডেঙ্গু জোন শয্যা না পেয়ে বাধ্য হয়ে সাধারণ রোগীদের মধ্যে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।

সদর হাসপাতাল সূত্র জানা যায়, গত ২৮ আগস্ট হাসপাতালের প্যাথলজিত প্রথম সুমন হুসাইন নামের এক রোগীর শরীর ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। 

এছাড়া আগস্টই মাট ৪৬টি নমুনা পরীক্ষায় দু’জন পুরুষ ও এক নারীসহ তিনজনের শরীরে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ১৫৬। এর মধ্যে ডেঙ্গু শনাক্ত হয় ১৮ জন পুরুষ ও ১৩ জন নারীসহ ৩১ জন। এছাড়া চলতি মাস বেড়েছে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও শনাক্তের সংখ্যা। ৩১৯টি নমুনা পরীক্ষার মধ্যে ৫০ জনের শরীরে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালর ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন বলেন, ডেঙ্গু রোগীদের মশারি দেওয়া হলেও রোগীরা তা ব্যবহার করছেন না। আমরা নিয়মিত তাদের সচেতন করার চেষ্টা করছি।

তিনি আরও বলন, ডেঙ্গু আক্রান্ত রােগী মশারি ব্যবহার না করলে যেসব মশা তাঁকে কামড় দিবে, সেগুলা এক সপ্তাহর মধ্য নিজেরা সংক্রমিত হয় অন্য মানুষকে কামড়ানার মাধ্যমে রোগটি ছড়াতে থাকে। তাই বাড়িতে কারো জ্বর হলে এসময় অবশ্যই তাকে দিন রাত মশারির ভেতর রাখতে হবে। হাসপাতাল চিকিৎসার নেয়ার সময়ও একই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
 

আরবি/জেডআর

Link copied!