শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বাগেরহাট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম

মোংলা বন্দরে দুই জাহাজ থেকে সার খালাস বন্ধ

বাগেরহাট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম

মোংলা বন্দরে দুই জাহাজ থেকে সার খালাস বন্ধ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

বাগেরহাট: বঙ্গোপসাগরে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হওয়ায় গত দু‍‍`দিনের টানা  ভারী বৃষ্টিতে স্থবির হয়ে পড়েছে সুন্দরবন সংলগ্ন মোংলা উপকূলের জনজীবন। মোংলা সমুদ্র বন্দরে জারি করা হয়েছে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত। এ কারণে মোংলা বন্দরে অবস্থান করা ৮টি পন্যবাহী জাহাজের মধ্যে দুটি জাহাজে পন্য খালাস সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে।

খালাস বন্ধ হওয়া বিদেশি জাহাজ দুটিতে কানাডা থেকে সার আমদানি করা হয়েছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার বিভাগ সোমবার (২৬ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টায় এ তথ্য নিশ্চিত করে। 

মোংলা বন্দরের ৬ নম্বর বয়ায় নোঙ্গর করা পানামা পতাকাবাহী ‍‍‍‍`এমভি ফেডারেল ইবুকু‍‍‍‍` এবং হারবাড়িয়া ১১ নম্বর বয়ায় নোঙ্গর করা লাইব্রেরিয়া পতাকাবাহী ‍‍‍‍`এমভি সেন্টিনেল‍‍‍‍` জাহাজ দুটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট পার্ক শিপিংয়ের ব্যবস্থাপক মো. মিজানুর রহমান বলেন, গত ২৯ জুলাই কানাডা থেকে ফেডারেল ইবুকি জাহাজে ২৯ হাজার ৫০০ টন সার আমদানি করা হয়। এরমধ্যে ৬ হাজার ৫০০ টন সার খালাস করা গেছে। এছাড়া একই দেশ থেকে গত ২৫ আগষ্ট সেন্টিনেল জাহাজে করে ২৬ হাজার টন সার আমদানি হয়। সেটি থেকে খালাসই শুরু হয়নি।

গত দু‍‍‍‍`দিনের টানা বৃষ্টিতে জাহাজ দুটি থেকে সার খালাস বন্ধ রাখা হয়েছে। বৃষ্টি কমে গেলে পুনরায় সার খালাস করা হবে বলেও জানান তিনি। 

এছাড়া বন্দরে অবস্থান করা ক্লিংকার, জিপসাম, মেশিনারিসহ আরও ছয়টি জাহাজ থেকে পন্য খালাস ব্যহত হচ্ছে বলে জানা গেছে। 

এদিকে গত দু‍‍‍‍`দিন ধরে টানা ভারী বৃষ্টিতে মোংলা পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে দুর্ভোগ বেড়েছে মানুষের। ভেসে গেছে উপজেলার বিভিন্ন চিংড়ি ঘের। সড়কে পানি জমে থাকায় ভোগান্তি বেড়েছে কয়েকগুন। 

মোংলা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অঞ্জন বিশ্বাস বলেন, মোংলা এলাকায় টানা বৃষ্টিতে নিম্নাঞ্চল তলিয়ে অন্তত এক হাজারের ওপরে চিংড়ি ঘের ডুবে গেছে।

আরবি/জেডআর

Link copied!