হাসি-আনন্দ ও বেদনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে সনাতনী সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপুজা।
রবিবার ১৩ অক্টোবর বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হয় পাঁচদিনের এ উৎসব।চকরিয়ার মাতামুহুরী নদীর নিচে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। প্রতিমা বিসর্জন উৎসব নির্বিঘ্ন করতে প্রশাসনের পক্ষথেকে নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলা হয়েছিল।
এই বছর উপজেলার ৪৭ টি মন্ডপে প্রতিমা পুজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব মন্ডপের কিছু কিছু প্রতিমা স্থানীয় পুকুরে,আর কিছু প্রতিমা মাতামুহুরি নদীতে বিসজন হয়েছে। তন্মধ্যে মাতামুহুরি নদীর ব্রীজ পয়েন্টে চকরিয়া সার্বজনীন কেন্দ্রীয় হরি মন্দির দূর্গা প্রতিমাটা বিসর্জন দেয়া হয়েছে।
চকরিয়া সার্বজনীন কেন্দ্রীয় হরি দূর্গা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ডা. অসীম কান্তি দে ও সাধারণ সম্পাদক রিপন বসাক জানান, গত ৩ মাস ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছি পুজা করার জন্য। রবিবার বিকালে বিসজনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় দুর্গাপূজা।পূজারীদের প্রত্যাশা একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণ হোক। যেখানে সকল ধর্মের মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ধর্ম পালন করতে হবে।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনজুরুল কাদের ভুঁইয়া বলেন, গত পাঁচদিন পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মাঠে ছিলো। এই পাঁচ দিনে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।তিনি এজন্য চকরিয়ার সবশ্রেনীর মানুষকে ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানায়।
আপনার মতামত লিখুন :