বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৯, ২০২৪, ০৪:৩৫ পিএম

মিথ‍্যা মামলা প্রত‍্যাহারে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৯, ২০২৪, ০৪:৩৫ পিএম

মিথ‍্যা মামলা প্রত‍্যাহারে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

কক্সবাজার টেকনাফের বাহারছড়া ইউপির হাজম পাড়া এলাকায় বনকর্মকর্তাকে চাঁদা না দেওয়ায় দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হামলা করেছে এবং মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মামলায় জড়িয়েছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বাহারছড়া ইউপির ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি প্রতিষ্ঠান হাজম পাড়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীও মাদ্রাসা কতৃপক্ষ।

গতকাল রবিবার ৮ ডিসেম্বর বাদ যোহর মাদ্রাসার সামনে মিথ‍্যা মামলা প্রত‍্যাহার চেয়ে এবং মাদ্রাসা তৈরীর দাবী করে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থী ও মাদ্রাসা কতৃপক্ষ।

মানববন্ধনে উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫শ শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করেন। এতে বনকর্মকর্তাদের উশৃঙ্খল আচরনেরর কঠুর সমালোচনা করে গোপনীয়তার স্বার্থে নাম না প্রকাশ করার শর্তে হাজম পাড়া উচ্চ বিদ‍্যালয়ের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী  বলেন, বনকর্মকর্তাকে চাঁদা না দেওয়ায় দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হামলা করেছে এবং মামলায় জড়িয়েছে। এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের জীবনের গতিপথ বিপদগ্রস্থ হতে পারে তাই উক্ত মিথ‍্যা মামলা প্রত‍্যাহার পূর্বক লেখাপড়ার সুযোগ করে দেয়ার আহ্বান জানান।

হাজম পাড়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেনীর শিক্ষার্থী ও একই এলাকার ছৈয়দ হোছনের ছেলে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, এই এলাকার বাড়িঘর থেকে চাঁদা নিতে নিতে বনকর্মকর্তারা বেপরোয়া হয়ে দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকেও চাঁদা দাবী করতে এসেছিল। তাদের চাঁদা দেওয়ায় গত ৪ ডিসেম্বর আমাদের উপর তারা হামলা চালায়, পরে মিথ‍্যা মামলায় আমার নাম অন্তর্ভূক্ত করে। এই বয়সে আমি মামলার আসামি হলে আমার পড়ালেখা কি হবে তাই মামলা থেকে বাদ দিতে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।

মাদ্রাসা সুপার এম এ ছিদ্দিক জানান, আমার প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫শ ছাত্র ছাত্রী লেখাপড়া করে আসছে। এত বিশাল শিক্ষার্থীদের জন‍্য যে টিন শেড ক্লাস রুম রয়েছে তা খুবই অপ্রতূল‍্য এবং ছোট।সেখানে ছেলে মেয়েরা সংকুলন হচ্ছেনা। পাশাপাশি আমার প্রতিষ্ঠানের ডানে বামে এবং সামনে বিল্ডিং আছে। আমাদের পুরাতন একটি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আকার বড় করার চেষ্টা করেছি এতে এত অপরাধ কি করলাম।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মাদ্রাসার ভবন তৈরি করার আগে ইউ এন ও এবং স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য এসে পরিদর্শন করে গেছে।তাদের অনুমতি নিয়েই আমরা কাজ শুরু করেছি।উক্ত মিথ‍্যা মামলায় আমাকেসহ সকল নিরপরাধ ব‍্যক্তিদের নাম বাদ দিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।

আরবি/জেডআর

Link copied!