বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৭, ২০২৪, ০৩:০০ পিএম

তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিককে আ.লীগ নেতা দিয়ে হয়রানি

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৭, ২০২৪, ০৩:০০ পিএম

তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিককে আ.লীগ নেতা দিয়ে হয়রানি

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিককে আওয়ামী লীগ নেতা দিয়ে হুমকি ও ভয়-ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ উঠেছে মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফকির জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে।

এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম ।

অভিযোগের বড়াতে জানা যায়, দৈনিক বাংলাদেশের আলোর জেলা প্রতিনিধি মো. সাইফুল ইসলাম চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ২৫ তারিখে পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের তথ্যের জন্য সাটুরিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর তথ্য ফরম ‍‍`ক‍‍` এর মাধ্যমে একটি আবেদন করেন। উক্ত তথ্য চাওয়ার কারণে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফকির জাকির হোসেন তার তথ্য চাওয়ার বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ফটোসহ একাধিক আওয়ামী লীগ নেতার মাধ্যমে তাকে হুমকি প্রদান করেন। এবং নানাভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। তথ্য না দিয়ে বিভিন্ন তালবাহানা করে আসছিলেন। উক্ত নেতারা সাটুরিয়া গেলে প্রাণে মেরে ফেলবেন বলে হুমকি দেন তাকে। তথ্যটি পাওয়ার আশায় সাংবাদিক উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে ফোন দিলেই আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মী তাকে তাৎক্ষণিক ফোন দিয়ে হুমকি দেন এবং বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেন।

ভুক্তভোগী ওই সাংবাদিক প্রতিবেদককে বলেন, আমি স্বৈরাচারী সরকার আওয়ামী লীগের আমলে অনেক অত্যাচার সহ্য করেছি। তার মধ্যে এই ঘটনাটি অন্যতম। একটি স্কুলের শিক্ষকের বিষয়ে তথ্য চেয়েছিলাম উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে। এই কারণে আমাকে নানাভাবে হয়রানি এমনকি হুমকি ধামকি দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের ওই নেতাদের ভয়ে আমি দশ দিন নিজের জেলার বাহিরে পালিয়ে ছিলাম।

এ ব্যাপারে সাটুরিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফকির জাকির হোসেনের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি ।

অভিযোগের বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার আমির হোসেন বলেন, আমি মৌখিকভাবে তদন্ত করেছি, তদন্ত চলমান রয়েছে।

এ বিষয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাস বলেন, তথ্য চাওয়া শুধু সাংবাদিকের অধিকার নয়, বরং সকল শ্রেণী পেশার নাগরিকের অধিকার। কাজেই যদি তথ্য চাওয়াতে এরকম কাজ করে থাকে তবে আইন অনুযায়ী শাস্তি হওয়া উচিত।

আরবি/জেডআর

Link copied!