বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিজয়নগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৪, ০৫:৫২ এএম

মেরামতের পর আবারো খানাখন্দ সড়ক

বিজয়নগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৪, ০৫:৫২ এএম

মেরামতের পর আবারো খানাখন্দ সড়ক

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে গুরুত্বপূর্ণ একটি চলাচল সড়ক হলো হরষপুর-মির্জাপুর সড়ক। এই পথ দিয়ে প্রতিদিন ছোট-বড় শতাধিক যানবাহন চলাচল করে। তবে বর্তমানে সড়কটি ভেঙে ও খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে মরণফাঁদে রূপ নিয়েছে। সড়কটি বিজয়নগর উপজেলার পূর্বাঞ্চল এবং পার্শ্ববর্তী হবিগঞ্জের মাধবপুরের প্রায় ৩০টিও বেশি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম। এদিকে মাধবপুর উপজেলার সঙ্গে বিকল্প সংযোগ সড়ক হিসেবেও এটি ব্যবহৃত হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মির্জাপুর মোড় থেকে হরষপুর পর্যন্ত প্রায় ৭ কিলোমিটার সড়কের অধিকাংশ জায়গা ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। ছোট-বড় গর্ত সৃষ্টি হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে সড়কটি। পুরো রাস্তার মধ্যে বেশিরভাগ অংশেই খানাখন্দ। একি অবস্থা পাইকপাড়া, আমতলী, বাগদিয়া ও সোনামুড়া এলাকায়।

প্রতিদিনই গর্তের মধ্যে গাড়ির চাকা আটকে যাচ্ছে। এছাড়া যানজটসহ নানা রকম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যাত্রী সাধারণের। এতে করে বাড়ছে  দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টি হলে সীমাহীন দুর্ভোগের কারণ হয় সড়কটি।

জানা যায়, ২০২১ সালে মেসার্স রাঙামাটি শিপন (জেবি) ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৩ কোটি ৬৭ লাখ ৩১ হাজার ৬৮০ টাকা ব্যয়ে সড়কটি সংস্কারের কাজ শুরু হয়। তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের প্রভাব দেখিয়ে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে সড়ক সংস্কার শুরু করলে তা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। এতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ অসমাপ্ত রেখে চলে যায়।

দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ থাকার পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সাবেক সংসদ সদস্য উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর নির্দেশে সড়কটির সংস্কার কাজে ফিরে আসে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। গত বছরের প্রথম দিকে আবার সড়কের বাকি অংশের কাজে যুক্ত হয় প্রতিষ্ঠানটি।

এদিকে স্থানীয় এমপির নির্দেশে দ্বিতীয় ধাপের কাজ শুরু হলেও প্রথম ধাপে সংস্কার করা সড়কে খানাখন্দ সৃষ্টি হতে শুরু হয়। তখন জোড়াতালি দিয়ে সড়কটির সংস্কার কাজ শেষ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু  সংস্কারের পর বছর না পেরোলেও পুরো সড়কটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

এ ব্যাপারে বিজয়নগর উপজেলার প্রকৌশলী মো. আশিকুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, সড়কের অবস্থা খুব খারাপ। আমরা চেষ্টা করছি কি করা যায়। আশা করছি শিগগিরই সড়কটি সংস্কারের ব্যবস্থা করা হবে।

আরবি/জেডআর

Link copied!