রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২২, ২০২৪, ০৭:১০ পিএম

বিএনপি নেতা এ্যানিকে দাওয়াত না দেওয়ায় মাহফিল বন্ধ

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২২, ২০২৪, ০৭:১০ পিএম

বিএনপি নেতা এ্যানিকে দাওয়াত না দেওয়ায় মাহফিল বন্ধ

ছবি : রূপালী বাংলাদেশ

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানিকে দাওয়াত না দেওয়ায় লক্ষ্মীপুরে তাফসিরুল কুরআন মাহফিল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন মাহফিলের আয়োজকরা।

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আলমগীর হোসেন বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানির নাম ভাঙিয়ে মাহফিলের আয়োজনে বাধা দেয়। এতে মাহফিল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এমন অভিযোগ করেছেন মাহফিল বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি জামাল উদ্দিন কবির ও মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদের খতিব আহছান হাবিবসহ মাহফিল সংশ্লিষ্টরা।

অভিযোগকারী মাহবুবুর রহমান, জামাল উদ্দিন কবির ও আহছান হাবিব জানান, শুক্রবার বিকাল ৩টা থেকে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আলমগীর কমিশনার বাড়ির সামনে মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে তাফসিরুল কুরআন মাহফিল ও ইসলামী সংগীত সন্ধ্যার কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা ছিল।

বৃহস্পতিবার রাতে আলমগীর কমিশনার এসে মাহফিল বন্ধ রাখার জন্য বলে যান। এ্যানি চৌধুরীকে দাওয়াত না দেওয়ায় তিনি এমন ঘটনা ঘটান। আলমগীর জানিয়েছেন, এ্যানি চৌধুরী তাকে ফোনে জানিয়েছেন মাহফিল বন্ধ করে দিতে। এতে তিনি মাহফিলের প্যান্ডেলের কাপড় খুলে দিয়েছেন, বিদ্যুতের সংযোগ ও মাইকের জন্য লাগানো তার কেটে দেওয়া হয়েছে। এতে বিশৃঙ্খলা এড়াতে মাহফিল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

জানতে চাইলে আলমগীর হোসেন বলেন, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ও ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী। তবে এ্যানি চৌধুরীকে বাদ দিয়ে মাহফিলে শুধু রেজাউলকে অতিথি করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এলাকার প্রতিনিধি হিসেবে আমাকে প্রতি বছর দাওয়াত দেওয়া হয়। এবার আমাকে কোনো কিছুই জানানো হয়নি। আমি যেহেতু বিএনপির রাজনীতি করি, এজন্য আমাকে বিষয়টি জানাতে পারত। তখন কে বা কাকে রাখা যায় তা নিয়ে সমন্বয় করা যেত। এ্যানি চৌধুরীকেও দাওয়াত দেওয়া যেত। আমি এসব বলেছি। তবে মাহফিলের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে বলেছি।

আরবি/ এইচএম

Link copied!