শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৩, ২০২৪, ০৯:৫২ পিএম

মোংলা ও পশুর নদীর পানি বিপদসীমার ওপরে, তলিয়েছে সুন্দরবন

মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৩, ২০২৪, ০৯:৫২ পিএম

মোংলা ও পশুর নদীর পানি বিপদসীমার ওপরে, তলিয়েছে  সুন্দরবন

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

বাগেরহাট: মোংলা ও পশুর নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) সকাল থেকে বিপদসীমার চার ফুট উচ্চতার জ্বলোচ্ছাসে প্লাবিত হচ্ছে উপকূল। এদিকে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির প্রভাবে তলিয়ে গেছে বিশ্ব ঐতিহ্যের ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনও। 

বাগেরহাট জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী কুমার স্বস্তিক জানান, পূর্ণিমার গোন, অতি বৃষ্টি ও সাগর উত্তাল থাকার কারণে স্বাভাবিকের তুলনায় পানি বেড়েছে মোংলা ও পশুর নদীতে। এই দুই নদীর পানি বিপদসীমার চার ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে প্লাবিত হচ্ছে মোংলার উপকূলের নিম্নাঞ্চল।

পৌর শহরের ফেরিঘাট এলাকার বাসিন্দা মো. সেলিম আকন বলেন, গত দুই-তিন ধরে পানির চাপ খুব বেশি। পানিতে ফেরিঘাট তলিয়ে গেছে। 

উপজেলার জয়মনিরঘোলের বাসিন্দা লুৎফর হাওলাদার বলেন, রাস্তা উপচে পশুর নদীর পানি ঢুকে বাড়ীঘর ও চিংড়ি ঘের তলিয়ে গেছে। 

এদিকে হঠাৎ নদীতে পানি বৃদ্ধির প্রভাবে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন। সুন্দরবনের অভ্যন্তরের নিম্নাঞ্চলে পানির চাপ ও উচ্চা আরও বেশি। গোটা সুন্দরবনই স্থান বিশেষ দুই থেকে চারফুট উচ্চতার জ্বলোচ্ছাসে প্লাবিত হয়েছে। তবে বনের অভ্যন্তরে মাটির উঁচু টিলা থাকায় বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করছেন না বনবিভাগ। 

সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির বলেন, গত তিন দিন ধরে সুন্দরবনের ভিতরে পানি বেড়েছে। তলিয়ে গেছে বনসহ বনের করমজল পর্যটন কেন্দ্রের রাস্তাঘাট। তবে পানিতে বনের ও করমজলের বন্যপ্রানীর কোন ক্ষয়ক্ষতি এখনও পর্যন্ত চোখে পড়েনি বলে জানান তিনি। 

তিনি আরও বলেন, বনের অভ্যন্তরে উঁচু টিলা থাকায় সেখানে আশ্রয় নিতে পারছে বন্যপ্রানীরা। সুতরাং বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির আশংকা তেমন একটা নেই।

আরবি/জেডআর

Link copied!