শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কুমিল্লা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৪, ০৮:৪৬ পিএম

ধারের টাকা না পেয়ে হোমনায় ত্রিপল মার্ডার

কুমিল্লা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৪, ০৮:৪৬ পিএম

ধারের টাকা না পেয়ে হোমনায় ত্রিপল মার্ডার

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

কুমিল্লার হোমনা উপজেলার আলোচিত ত্রিপল মার্ডারের রহস্য উন্মোচন করেছেন পুলিশ। অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ঘাতক আক্তার হোসেন কে।
জানা যায়, শাহপরানের স্ত্রী নিহত মাহমুদার সঙ্গে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল ঘাতক আক্তার হোসেনের। দুজনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠার পর মাহমুদা আক্তার হোসেনের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা ধার নেন। সেই টাকা ফেরত না দিয়ে ঘুরাতে থাকেন আক্তার কে। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে কয়েক দফা বাগবিতণ্ডা হয়। গত বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আক্তারকে তার পাওনা টাকা ফেরত দিবেন বলে বাড়িতে ডাকেন মাহমুদা।

এ সময় আবারও কয়েক দফায় তর্কে জড়ান আক্তার এবং মাহমুদা। ঝগড়া করতে করতে একসময় মাহমুদাকে মাথায় আঘাত করে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করেন আক্তার। এ ঘটনা দেখে ফেলায় মাহমুদার ৯ বছরের ছেলে সাহাব উদ্দিন এবং ভাগনী তিশাকেও মাথায় আঘাত করে ও গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যান ঘাতক আক্তার।

হোমনা থানার ওসি জয়নাল আবেদীন বলেন, তিনজনকে হত্যার ঘটনায় নিহত মাহমুদার বাবা হত্যা মামলা দায়ের করার পর ঘটনার রহস্য উদঘাটনে নামে পুলিশ। তদন্তের মাধ্যমে পুলিশ হত্যাকারী আক্তারকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। গত শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে শ্রীমদ্দি চরেরগাঁও এলাকার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শনিবার বিকেলে আদালতে তোলা হলে ঘটনার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন ঘাতক আক্তার।

প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে কুমিল্লার হোমনার বড় ঘাগুটিয়া এলাকায় শাহপরানের ঘরে তিনজনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ তিনটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এর আগে বুধবার রাতের কোনো একসময় তিনজনকে হত্যা করে মরদেহ একটি খাটের ওপর ফেলে রাখা হয়।

আরবি/জেডআর

Link copied!