বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১২, ২০২৪, ০৫:৩৭ পিএম

লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের সাবেক দুই নেতা গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১২, ২০২৪, ০৫:৩৭ পিএম

লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের সাবেক দুই নেতা গ্রেপ্তার

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলার মামলায় সাবেক যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে পৌরসভা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুপুরে ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলা-মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- চররুহিতা এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে ও সদর উপজেলা যুবলীগের সদস্য রেজাউল ইসলাম সুমন (৪০) এবং কমলনগর উপজেলার চরফলকন ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড ইউপির সাবেক সদস্য মোসলেহ উদ্দিন (৪৩)।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ। ওসি বলেন, ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলা-মামলায় যুবলীগের সাবেক দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত দুইজনই যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। এরই মধ্যে ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলা-মামলায় ৮২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

উল্লেখ্য, ৪ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে লক্ষ্মীপুর শহরের তমিজ মার্কেট এলাকার সামনে ছাত্র-জনতা ও পুলিশের ওপর হামলা চালায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এসময় জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের সাদ আল অপসারনকৃত চেয়ারম্যান একেএম সালাউদ্দিন টিপুর নেতৃত্বে গুলি চালায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। টিপুর নিজ বাসভবনের ছাদ থেকে প্রকাশ্যেই সালাউদ্দিন টিপু ও তাঁর সহযোগী গিয়াস উদ্দিন সোহাগসহ অন্যরা শিক্ষার্থীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে সাদ আল আফনান, ওসমান গনি ও সাব্বির হোসেনসহ চার শিক্ষার্থী নিহত হন। এসময় তিন শতাধিক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। এসব ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলা দায়ের করা হয়। আর এসব মামলায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়।

আরবি/জেডআর

Link copied!