বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২০, ২০২৪, ০৭:২১ পিএম

banner

লক্ষ্মীপুরে ছিনতাইয়ের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২০, ২০২৪, ০৭:২১ পিএম

লক্ষ্মীপুরে ছিনতাইয়ের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

ফয়েজ উল্লাহ জিসান পাটওয়ারী। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে রামগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে এক কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র ছিনতাইয়ের অভিযোগে করা মামলায় ফয়েজ উল্লাহ জিসান পাটওয়ারী নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সোমবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে তাকে লক্ষ্মীপুর আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

গ্রেপ্তার জিসান উপজেলার লামচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

আটকের সময় ফয়েজ উল্লাহ জিসান পাটওয়ারী । ছবি: রূপালী বাংলাদেশ 

পুলিশ জানায়, রোববার (১৮ আগস্ট) বিকেলে বেড়ি বাজার এলাকায় লামচর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ঘেরাও করে স্থানীয়রা জিসানকে আটক করে পুলিশে দেন। পরে রাতে রামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ইব্রাহিম মজুমদার বাদী হয়ে মনোনয়নপত্র ছিনতাইয়ের অভিযোগে জিসানকে প্রধান করে ১৬ জনের নামে মামলা করেন। এতে অজ্ঞাত আরও ৫০ জনকে আসামি করা হয়।

এলাকাবাসী জানান, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর চেয়ারম্যান জিসান ঢাকায় আত্মগোপনে ছিলেন। রোববার ঢাকা থেকে ফিরে তিনি পরিষদে যান। বিষয়টি জানতে পেরে স্থানীয়রা ইউপি কার্যালয় ঘেরাও করে তাকে আটক করেন। পরে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে তাকে রামগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

পুলিশ ও এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালে পৌরসভার নির্বাচনে ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ইব্রাহিম। কিন্তু অভিযুক্ত জিসান তাকে মারধর করে মনোনয়নপত্র ছিনিয়ে নিয়ে যান। নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে ইব্রাহিমের বাড়িতেও হামলা-ভাঙচুর করা হয়। এতে ইব্রাহিম ওই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেননি।

আটককৃত এক আওয়ামী লীগ নেতা । ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

জানতে চাইলে সাবেক কাউন্সিলর ইব্রাহিম মজুমদার বলেন, জিসান চেয়ারম্যানসহ অভিযুক্তদের কারণে আমি নির্বাচন করতে পারিনি। আওয়ামী লীগ নেতা হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাও নিতে পারিনি। এখন তার বিরুদ্ধে মামলা করেছি। তাকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে অন্য আসামিরাও গ্রেপ্তার হবেন।

রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, আটকের পর চেয়ারম্যান জিসানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র ছিনতাইয়ের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

আরবি/জেডআর

Link copied!