শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নোয়াখালী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১৬, ২০২৪, ০৬:৩৫ পিএম

আমরা মরিনি বেঁচে আছি-সংবাদ সম্মেলনে কলেজ ছাত্রী নুসরাত

নোয়াখালী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১৬, ২০২৪, ০৬:৩৫ পিএম

আমরা মরিনি বেঁচে আছি-সংবাদ সম্মেলনে কলেজ ছাত্রী নুসরাত

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

আমরা মরিনি বেঁচে আছি, তবে ৪ আগস্ট নোয়াখালীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য হিসেবে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ শেষে সোনাইমুড়ীর নিজ বাড়ীতে ফেরার পথে বজরা বাজারে আমাদের ৩ ছাত্রীর ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে স্ব শরীরে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হয়ে উপজেলার চাষির হাট ইউনিয়নের শাহারপাড় গ্রামের সামছুদ্দোহার মেয়ে নুসরাত জাহান ও নদনা ইউনিয়নের পাপুয়া গ্রামের মোহাম্মদ হোসেনের মেয়ে বিবি মরিয়ম এসব কথা বলেন। 

তারা দুজন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সদস্য ও নোয়াখালী সরকারি কলেজের স্নাতক ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী। গত ৪ আগস্ট বজরা বাজারের হামলার ঘটনায় এক ছাত্রীকে পিটিয়ে খুন করেছে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে বিভিন্ন ফেইসবুক পেজে  কয়েকজনের ছবি প্রকাশ করা হয়। 

এ ঘটনার প্রতিবাদে বজরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলার বজরা গ্রামের এ এইচ এম আবেদ হোসেনের ছেলে এ এইচ এম শাহাদাত হোসেন জনি তার নিজ বাড়ীতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জনি বলেন, গত ৪ আগস্ট ছাত্রীদের উপর হামলার ঘটনায় আমি ও আমার পরিবারের কেউ জড়িত নয়। এ ঘটানাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করতে একটি কুচক্রী মহল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমার ও আমার পরিবারের ছবি ব্যাবহার করে এই বলে প্রচার করে যে, আমরা সবাই মিলে ছাত্রীদের ওপর হামলা করে একজন ছাত্রীকে খুন করেছি। যাহা মিথ্যা ও বানোয়াট। এ ঘটনার খবর পেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উক্ত ছাত্রীদের বাড়ীতে গিয়ে  নিহতের খবর মিথ্যা বলে জানিয়েছেন এবং তাদের সাথে জীবিত অবস্থায় কথা বলেছেন। সংবাদ সম্মেলনে উক্ত ছাত্রীরা সাংবাদিকদের সামনে এ বিষয়ে বলেন আমরা কেউ মরেনি তবে আহত হয়েছি। জনির পরিবারের সদস্যদের ছবি দেখালে তারা বলেন এদের কাউকে আমরা চিনিনা। তবে ইয়াছিন নামের একজসহ ৪ জন যুবক আমাদেরকে বাড়ীতে পৌঁছে দিয়েছেন। 

জনি আরোও বলেন আমার ও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা ছাত্রী খুনের অভিযোগ এনে গুজব ছড়িয়ে একটি কুচক্রী মহল আমাদেরকে দেশবাসী ও সমাজের কাছে হেয় প্রতিপন্ন এবং মানহানি করেছে তাদের বিষয় সঠিক সংবাদটি পরিবেশন করতে সাংবাদিকদের অনুরোধ করছি। পাশাপাশি অপপ্রচারকারী ও ছাত্রীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করতে প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি।

আরবি/জেডআর

Link copied!