বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বান্দরবান প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১৯, ২০২৪, ০৪:৩০ পিএম

বান্দরবানে সাত উপজেলার চেয়ারম্যান পদ হারালেন যারা

বান্দরবান প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১৯, ২০২৪, ০৪:৩০ পিএম

বান্দরবানে সাত উপজেলার চেয়ারম্যান পদ হারালেন যারা

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

সারাদেশের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বান্দরবানে জেলাতে সাতটি উপজেলার চেয়ারম্যান তাদের চেয়ারম্যান পদ হারিয়েছে। সাত উপজেলা মধ্যে পাঁচ উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের নেতা ও দুই উপজেলার বিএনপি নেতাকর্মী।

রবিবার (১৮ আগস্ট) স্থানীয় সরকার উপ-সচিব আকবর হোসেন এক স্বাক্ষরিত মাধ্যমে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। 

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উপজেলা পরিষদ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৪ এর ধারা ১৩(ঘ) প্রয়োগ করে বাংলাদেশের নিম্নবর্ণিত উপজেলা পরিষদে স্ব স্ব পদ হতে অপসারণ করা হলো।

জানা গেছে, বান্দরবানের সাতটি উপজেলার মধ্যে পাঁচটি উপজেলার আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক দলে নেতাকর্মী ও দুই উপজেলার বিএনপি নেতাকর্মী। 

রোয়াংছড়ি উপজেলার বর্তমান নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান চহ্লামং মারমা। তিনি উপজেলার আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দ্বায়িত্বে রয়েছেন। এর আগে তিনি সাংবাদিকতা পেশায় ছিলেন এবং বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হয়েচ্ছিলেন।রুমা উপজেলার চেয়ারম্যান উহ্লাচিং মারমা। তিনি উপজেলার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা দ্বায়িত্বে ছিলেন। তার সহধর্মিণী সাথে এক আওয়ামী লীগের নেতা কল রেকর্ডও ফাঁস হয়েছিল।

থানচি উপজেলার চেয়ারম্যান দ্বায়িত্ব পালন করছেন থোয়াই হ্লামং মারমা। তিনি উপজেলার আওয়ামীলীগের সভাপতি। তার বিরুদ্ধে পাহাড় কাটা ও দলীয় কার্যালয় দখলে অভিযোগ ছিল। লামা উপজেলা বর্তমান চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। তার বিরুদ্ধে নির্বাচনের ভোট কারচুপির করার অভিযোগ রয়েছে। আলীকদম নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে রয়েছে। তিনি কোন অনুমতি কাগজপত্র ছাড়া অবৈধভাবে ইটভাটা ব্যবসা করছেন।

সদর উপজেলা নর্বনির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কুদ্দুছ। তিনি বিএনপি একজন সংক্রিয় কর্মী। সর্বশেষ নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ। তিনি একজন বিএনপি সংক্রিয় কর্মী।

এদিকে আওয়ামি লীগ ক্ষমতা থাকাকালীন পাঁচ উপজেলার চেয়ারম্যান বিভিন্ন খাত থেকে অর্থ অপব্যবহার করে রাজনৈতিক দলের জন্য সমাবেশ করতেন। এছাড়াও বিভিন্ন সাধারণ মানুষকে ব্যবহার করে ভিজিএফ, ভিজিআই টনের উপর টন গম ও চাউল এনে আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে এই জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে।

এবিষয়ে জেলা প্রশাসক শাহ মোহাজিদ উদ্দিন বলেন, আমরা পুরো জেলায় মেয়র অপসারণের একটা গেজেট পেয়েছি। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাকে নিয়োগ দেয়া হবে সে ব্যাপারে এখনো নির্দেশনা আসেনি। যদি নির্দেশনা আসে তখন কাকে নিয়োগ দেয়া হবে সেই ব্যাপারে পরে বিস্তারিত বলা যাবে।

আরবি/জেডআর

Link copied!