শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪, ০৮:৫৮ পিএম

রেলওয়ে কর্মচারী হত্যা মামলায় স্ত্রী ও প্রেমিকের মৃত্যুদন্ড

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪, ০৮:৫৮ পিএম

রেলওয়ে কর্মচারী হত্যা মামলায় স্ত্রী ও প্রেমিকের মৃত্যুদন্ড

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে রেলওয়ে কর্মচারী হত্যা মামলায় নিহত মাহবুবুর রহমানের স্ত্রী ও প্রেমিকের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক শাম্মী হাসিনা পারভীন এ রায় ঘোষণা করেন।

কারাদন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, উপজেলার চন্ডিবের উত্ততপাড়া গ্রামের মো. শহিদ মিয়ার মেয়ে মোছা. রোখসানা আক্তার (২৮) এবং একই গ্রামের বাবুল আহম্মেদের ছেলে আসিফ আহম্মেদ (১৯)।

আদালত রায় সূত্রে জানা যায়- মাহবুবকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার স্ত্রী এবং তারই প্রেমিক হত্যা করেছে, যা স্বাক্ষ্যপ্রমাণে প্রমানিত হয়েছে। আদালত রায়ে বলেন, নিহত মাহবুবের তিনটি সন্তান ছিল। কিন্তু সন্তানের মায়া ত্যাগ করে জঘন্যতম হত্যাটির পরিকল্পনাকারী ছিল তার স্ত্রী রোকসানা আক্তার। এ কারণে তারা দুজনকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলো।

মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়- নিহত মাহবুবুর রহমান বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগে ঢাকার কমলাপুরে চাকুরি করতেন। স্ত্রী দুই বাচ্চা নিয়ে ভৈরবে তাঁর বড় ভাইয়ের বাসায় থাকতেন তার স্ত্রী রোখসানা আক্তার। মাহবুবুর প্রতি সপ্তাহে একবার স্ত্রী সন্তানের কাছে আসতেন। ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় কর্মচারী মাহবুব ভৈরবে স্ত্রী সন্তানের কাছে আসলে পরদিন সকালে বাসার ভিতর থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

পরে নিহতের বড়ভাই হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে তার নিহত মাহবুবুর রহমানের স্ত্রী রোখসানা ও অজ্ঞাত আসামি করে ভৈরব থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েন করেন।

এ ঘটনায় ২০২০ সনের ৩০ মার্চ দুই জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ। স্বাক্ষী প্রমাণ শেষে আদালত আজ এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন এপিপি সিনিয়র এডভোকেট রাখাল চন্দ্র দাস এবং আসামিপক্ষে ছিলেন এডভোকেট অশোক সরকার।

আরবি/জেডআর

Link copied!