বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৬, ২০২৪, ১০:৫৫ এএম

হরিরামপুরে ঘন কুয়াশায় শীতের আগমনী বার্তা

হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৬, ২০২৪, ১০:৫৫ এএম

হরিরামপুরে ঘন কুয়াশায় শীতের আগমনী বার্তা

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

প্রকৃতিতে বিদায়ের দারপ্রান্তে এখন শরৎকাল, দরজায় কড়া নাড়ছে হেমন্ত। সকাল বেলার হালকা ঘন কুয়াশা ও মৃদু শীতল বাতাসে ঢাকা পরেছে পথ-ঘাট ও মাঠ, প্রান্তর। ভোরের আকাশে দেখা মিলছে রক্তরাঙা সূর্য, দূর্বাঘাসের ডগায় মুক্তাদানার মতো শোভা পাচ্ছে স্নিগ্ধ শিশির বিন্দু। আর এসব থেকেই হরিরামপুরের প্রকৃতি যেনো জানান দিচ্ছে শীত এলো বলে। 

স্থানীয়রা বলছেন, দিনের বেলায় গরম আর শেষ রাতে দিকে হালকা শীত অনুভূত হচ্ছে। তাই শেষ রাতে কাঁথা বা পাতলা কম্বল জড়াতে হচ্ছে শরীরে। তবে বাংলা পঞ্জিকার হিসেবে হেমন্তের পর অগ্রহায়ণ পেরিয়ে তবেই আসবে শীতকাল। কিন্তু প্রকৃতির এই খেয়ালে হেমন্তের শুরুর দিকেই যেনো শীতের আগামনী বার্তা দিচ্ছে হালকা ঘন কুয়াশা। তবে তীব্র শীত আসতে এখনও  আরও বেশ কিছুদিন বাকি। 

সরেজমিনে আজ বুধবার সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গেছে, কুয়াশার কারণে প্রকৃতিতে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন এক আমেজ। দীর্ঘদিন টানা গরম ও বৃষ্টিপাতের পর কুয়াশামাখা পরিবেশে পেয়ে উচ্ছ্বসিত মানুষজন। ভোর ৬ টার দিকে সড়কে বেশ কিছু যানবাহনে হেডলাইট জ্বালিয়েও চলাচল করতে দেখা গেছে। 

উপজেলার শাখিনি এলাকায় হাঁটতে বের হওয়া আবু সাইম (২৮) নামের এক তরুণ ব্যবসায়ী বলেন, প্রতিদিন সকালেই আমি হাঁটতে বের হই। তবে এই বছরের মধ্যে আজকের সকালটাকে আমার বেশ অন্য রকমই মনে হলো। চারদিকের ঘন সাদা কুয়াশা দেখে মনে হচ্ছে শীতের আগমন খুব বেশি দুরে নেই। 

বিজয়নগর এলাকার কৃষক জিয়ারত আলী জানান, কয়েকদিন যাবত সকালে হালকা ঘন কুয়াশা দেখা গেলেও এখনো শীত পরেনি। রাতে ফ্যান চালিয়েই ঘুমাতে হয় আবার শেষ রাতের দিকে হালকা শীত অনুভব হয়। তবে এবারের কুয়াশা দেখে মনে হচ্ছে শীত ভালোই পড়বে৷ 

ঝিটকা বাজারে গার্লস স্কুল মোড়ে কথা হয় রিকশাচালক হোসেন আলীর সাথে। তিনি বলেন, আমাদের অঞ্চলে শীত উত্তরে মতো খুব আগেভাগে আসে না। তবে দুদিন ধরে সকালের কুয়াশা দেখে দুশ্চিন্তাও বাড়ছে। কারণ আমরা যারা দারিদ্র্য পরিবারের রয়েছি, শীতের সময়টিতে আমরা চরম বিপাকে পড়ে যাই। রিক্সা চালাতেও কষ্ট হয়। তিনি আরও বলেন, এবার শীতে দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে সরকারসহ সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি।

আরবি/জেডআর

Link copied!