রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ঢাবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০১:১৮ পিএম

গণঅভ্যুত্থানে হামলাকারীদের বিচারসহ ১১ দাবি ঢাবি সাদা দলের

ঢাবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০১:১৮ পিএম

গণঅভ্যুত্থানে হামলাকারীদের বিচারসহ ১১ দাবি ঢাবি সাদা দলের

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের বিচার নিশ্চিতকরণ, খাবারের মান বৃদ্ধি ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা, আবাসন ব্যবস্থা সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিতকরণসহ শিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষার্থীবান্ধব বিশ্ববিদ্যালয় নিশ্চিতের লক্ষ্যে ১১টি দাবি জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দুপুরে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানকে দেওয়া এক স্মারকলিপিতে সাদা দলের নেতারা এ দাবি জানান।

স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন- ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম এবং অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার, ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও স্যার পি. জে. হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হলের প্রাধ্যক্ষ এম এ কাউসার।

স্মারকলিপিতে সাদা দল জানায়, বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার বাতিঘর। বিশ্ববিদ্যালয়ের মানসম্মত উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে জাতির জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসার ঘটে। উচ্চশিক্ষা যুগে যুগে নতুন নতুন সম্ভাবনা উন্মুক্ত করে জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত করে জাতিকে। যে কোন সমাজ, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি নির্মাণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষা। আধুনিক উচ্চশিক্ষা একটি দেশকে উন্নতির চরম শিখরে পৌছে দেয়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই উচ্চশিক্ষার আলোকবর্তিকা হয়ে জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। তাই দেশের সার্বিক উন্নয়নের অভিপ্রায়ে মানসম্মত উচ্চশিক্ষা, শিক্ষার্থীবান্ধব শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ কার্যকর অপরিহার্য।

তারা বলে, বাংলাদেশের ইতিহাস, উচ্চশিক্ষার প্রসার, গবেষণা ও উদ্ভাবন এবং সর্বোপরি জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিস্তারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবদান অপরিসীম। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যুথান, ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৯০ এর স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন ও ২৪ এর কর্তৃত্ববাদী স্বৈরাচারী হাসিনা বিরোধী জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালের শিক্ষার্থীরা অগ্রনায়কের ভূমিকা পালন করেছেন। যুগে যুগে বাংলাদেশের শক্তিশালী গণতান্ত্রিক কাঠামো প্রতিষ্ঠায়, গবেষণা ও উদ্ভাবনের প্রসার, সঠিক নেতৃত্বের বিকাশ এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে জনসাধারণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলছে।

কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, সমাজ তথা দেশের সামগ্রিক অগ্রগতির সাথে সাথে তুলনামূলকভাবে দেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠের পাঠ-পঠন যেমন আধুনিক হয়নি, তেমনি এর অবকাঠামোরও সময়োপযোগী উন্নয়ন সাধিত হয়নি। এ অবস্থায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, সংস্কৃতি, গবেষণা ও শিক্ষার্থীদের জন্য আবসন ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকরণের জন্য সাদা দলের পক্ষ থেকে নিম্নোক্ত দাবিসমূহ বাস্তবায়নের জোর দাবি জানাচ্ছি।

তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে-

১. প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য স্বতন্ত্র বেড নিশ্চিতকরণ (One Student-One Bed):
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ছেলে শিক্ষার্থীদের জন্য ১৪টি এবং মেয়েদের জন্য ৫টি আবাসিক হল এবং ৪টি হোস্টেল রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষার্থীর চাহিদার তুলনায় হলগুলোতে আবাসন সুবিধা অপ্রতুল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত নিম্নবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বাসা নিয়ে থাকা সম্ভব নয় বিধায় তারা হলগুলোতে থাকতে চায়। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের আর্থিক অসুবিধা ছাড়াও নিরাপত্তাজনিত কারণে হলে থাকা জরুরি। এজন্যই বর্তমানে ধারণ ক্ষমতার থেকে বেশি শিক্ষার্থী বসবাস করে। অনেক হলের অবস্থা জরাজীর্ণ হওয়ায় এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা না থাকায় শিক্ষার্থীরা মানবেতর জীবনযাপন করতে বাধ্য হয়। এতে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার ক্ষতির পাশাপাশি মনস্তাত্ত্বিকভাবেও ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

এটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। তাই সম্ভব দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে মানসম্মত আবাসন ব্যবস্থ্য নিশ্চত করা অত্যন্ত জরুরী পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আধুনিক ডর্মেটরির ব্যবস্থা আছে যাতে শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠ পরিবেশ ও প্রফুল্লচিত্তে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও গবেষণার দিকে সর্বোচ্চ মনোনিবেশ করতে পারে। তাই সম্ভব দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনের লক্ষ্যে নতুন হল নির্মাণ এবং পুরাতন ও জরাজীর্ণ হলগুলোকে দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে ‍‍`একজন শিক্ষার্থীর জন্য একটি স্বতন্ত্র বেড (One Student-One Bed) নিশ্চিত করতে হবে।

২. হলগুলোর খাবারের মান বৃদ্ধি ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসমূহের খাবার মানসম্পন্ন নয়। শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখার জন্য ন্যূনতম প্রয়োজনীয় ক্যালোরি চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে হলগুলোতে খাবারের মান বৃদ্ধি করতে হবে। বিশুদ্ধ সুপেয় পানির চাহিদা পূরণে প্রতিটি হলে পর্যাপ্ত সংখ্যক ইলেক্ট্রিক ফিল্টারের ব্যবস্থা করতে হবে। শুধু তাই নয়, শিক্ষার্থীরা যেন সুষ্ঠ পরিবেশে বাস করে প্রফুল্লচিত্তে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও গবেষণার দিকে মনোনিবেশ করতে। পারে হলগুলোতে সে ব্যাপারেও প্রয়োজনীয় সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

৩. শ্রেণি কক্ষের মানোন্নয়ন ও পাঠদানে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনসমূহের অধিকাংশ শ্রেণিকক্ষ এবং এর আসবাবপত্রগুলো সেকেলে এবং অনেকক্ষেত্রে জরাজীর্ণ। এসব শ্রেণিকক্ষে পাঠদান এবং শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ গ্রহণ কষ্টকর। মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য শ্রেণিকক্ষগুলোর অবকাঠামো সংস্কার ও উন্নয়ন জরুরি।

তা ছাড়া শিক্ষকদের গতানুগতিক পাঠদানের পরিবর্তে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সময়ের দাবি। এ দাবি পূরণে শ্রেণিক্ষসমূহে আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনসহ প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হবে।

৪. বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারের উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ বৃদ্ধি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারসহ অন্যান্য গ্রন্থাগারের অবকাঠামো উন্নয়নসহ শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় আধুনিক বই ও জার্নাল সংখ্যা বৃদ্ধি, অনলাইন রিসোর্সগুলোর এক্সেস আরো সহজলভ্য করা। শিক্ষার্থীদের নিবিড় জ্ঞান পরিচর্যা, গবেষণা ও সৃষ্টিশীলতার বিকাশ নিশ্চিত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

৫. শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ সৃষ্টি করা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ টিউশনিসহ অন্যান্য কাজ করে তাদের ব্যয় নির্বাহ করেন। ফলে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা ও গবেষণায় পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না। এটি তাদের অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাকেও নষ্ট করে। তাই অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, ইন্সটিটিউট ও গবেষণা কেন্দ্রে গবেষণা সহযোগী ও অন্যান্য খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ তৈরি করা জরুরি। তদুপরি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে অনলাইন কাজের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এসব কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এবং রিমোটজব সেন্টার স্থাপন করা।

৬. প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা: পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধির জন্য আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া প্রথমবর্ষের অসঙ্কল শিক্ষার্থীদের জন্য Need based বৃত্তির ব্যবস্থা করা।

৭. ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি: সামাজিক প্রতিবন্ধকতা জয় করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীরা যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে তাদের শিক্ষাজীবন পরিচালনা করতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৮. পরিবহন সুবিধা সম্প্রসারণ: শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন সুবিধা সম্প্রসারণ করতে হবে। বাস সার্ভিসের সময়সূচি বৃদ্ধি করে রাত ৮ টা পর্যন্ত করতে হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় সকল কাজ শেষ করে নিরাপদে তাদের। গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে।

৯. স্টুডেন্ট কাউন্সিলিং ও মেন্টরশিপ কর্মসূচি উন্নতিকরণ: শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের সঠিক পরিচর্যার নিমিত্তে বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট কাউন্সিলিং সেন্টার এর প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সম্প্রসারণ করে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া, স্টুডেন্ট মেন্টরশীপের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের ক্যারিয়ার নিয়ে এক্সপার্টদের সাথে আলোচনা করে কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ার নির্বাচন করতে পারে।

১০. প্রশাসনিক কার্যক্রম ডিজিটাইজেশন: ভর্তিসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পন্নে শিক্ষার্থীদের হয়রানী ও দুর্ভোগ লাঘবে প্রাচীন মান্ধাতার যুগের প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে রেজিস্ট্রার অফিসসহ সকল দপ্তরের কার্যক্রম অনলাইনভিত্তিক করতে হবে।

১১. শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিতকরণ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন সীমানা প্রাচীর না থাকায় ক্যাম্পাসে বহিরাগত ও ভবঘুরেদের অবাধ বিচরণ লক্ষ্য করা যায়। এরা ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের উত্যক্তকরণ, ছিনতাহসহ নানা অসামাজিক কাজ করে।

তাদের দ্বারা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের চলাচল নিয়ন্ত্রণ ও ভবঘুরেদের বিতাড়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত করতে হবে। তদুপরি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনামের স্বার্থে ও চুরি ছিনতাই রোধে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাকে সিসি টিভি ক্যামেরার আওতায় এনে সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।

১২. ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ রাস্তার সংস্কার: বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বেহাল রাস্তাসমূহ দ্রুত মেরামত করে শিক্ষার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের চলাচল নিরাপদ করতে হবে।

১৩. জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের বিচার নিশ্চিতকরণ: চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বরোচিত হামলাকারী ছাত্রনামধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

এ ছাড়াও ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের দোসর ও শিক্ষক শিক্ষার্থীদের হেনস্তার সাথে জড়িত শিক্ষদের তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

আরবি/এসআর

Link copied!